For faster navigation, this Iframe is preloading the Wikiwand page for আবু বকর সিদ্দিকী (পীর).

আবু বকর সিদ্দিকী (পীর)

মুজাদ্দিদ, আমীরে শরীয়ত, শাইখুল ইসলাম,

মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিকী
আবু বকর সিদ্দিকীর মাজার
আবু বকর সিদ্দিকীর মাজার
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম(১৮৪৫-০৪-১৫)১৫ এপ্রিল ১৮৪৫
মৃত্যু১৭ মার্চ ১৯৩৯(1939-03-17) (বয়স ৯৩)
সমাধিস্থলফুরফুরা শরীফ, পশ্চিমবঙ্গ
ধর্মইসলাম
সন্তান৫ ছেলে
  • আবদুল হাই সিদ্দিকী
  • আবু জাফর সিদ্দিকী (পীর)
  • আবদুল কাদের সিদ্দিকী
  • নাজমুস সায়াদাত সিদ্দিকী ও
  • জুলফিকার আলী সিদ্দিকী
পিতামাতা
  • আব্দুল মোক্তাদির সিদ্দিকী (পিতা)
  • মুহব্বতুন নিসা বেগম (মাতা)
আখ্যাসুন্নি
বংশআবু বকর সিদ্দিক রা.
উল্লেখযোগ্য কাজইলমে মারেফত ও শরিয়তের পরিচর্যা
মুসলিম নেতা
শিক্ষকজামালুদ্দীন, বিলায়েত, আমীন রিদওয়ান
পূর্বসূরীপদ সৃষ্টি
যাদের প্রভাবিত করেন


মোহাম্মদ আবু বকর সিদ্দিকী আল কুরাইশী ভারতের পশ্চিমবঙ্গের একজন বিখ্যাত পীর ছিলেন। তিনি ফুরফুরা দরবার শরীফের প্রতিষ্ঠাতা পীর ছিলেন, যা দুই বাংলার মুসলিমদের নিকট ধর্মীয় তীর্থস্থান বলে বিবেচিত হয়।[][] তাঁকে ধর্মীয় অবদানের জন্য আমীরে শরীয়ত বলে অভিহিত করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন] এছাড়া উনাকে চতুর্দশ হিজরীর মুজাদ্দিদ মনে করা হয়। । বাংলা ও ভারতের প্রত্যন্ত অঞ্চলে ইসলামি শরীয়ত ও তরীকত প্রচার, ওয়াজ-নসিহত, মসজিদ ও মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা, পত্রপত্রিকা প্রকাশ ও শিক্ষা বিস্তারে উল্লেখযোগ্য অবদান রেখেছেন।[][][][] ধারণা করা হয়, তিনি ইসলামের প্রথম খলীফা আবু বকরের বংশের বিখ্যাত ছিলেন।[]

জন্ম ও পরিচয়

[সম্পাদনা]

আবু বকর সিদ্দিকী ১৮৪৫ সালে পশ্চিমবঙ্গের হুগলি জেলার ঐতিহাসিক গ্ৰাম ফুরফুরায় জন্মগ্রহন করেন।[] তার পিতার নাম আব্দুল মুক্তাদির সিদ্দিকী, এবং মাতার নাম মুহব্বতুন নেসা বেগম। সিদ্দীকির পিতা আব্দুল মুক্তাদির সিদ্দিকী, ইসলামের প্রথম খলিফা আবু বকরের বংশধর ছিলেন, তিনি সবার নিকট দাদা পীর কেবলা নামে পরিচিত ছিলেন। এই অঞ্চলে আবু বকরের জন্মগ্রহণের পরবর্তী সময়ে ফুরফুরা মাজার একটা মাজার তৈরি হয় এবং মাজারটি দুই বাংলার মুসলিমদের নিকট পবিত্র স্থান বলে বিবেচিত হয়।[][১০]

শিক্ষাজীবন

[সম্পাদনা]

১৮৫০ সালের দিকেই তার বাল্য শিক্ষা নিজ ঘরেই শুরু হয়। প্রাথমিক ইসলামি জ্ঞান শেখার পরে তিনি স্থানীয় প্রাইমারী স্কুলে ভর্তি হন এবং ইংরেজিসহ ইসলাম বিবর্জিত বিষয় শিক্ষা শুরুর মনস্থ হন। বাল্যকালে এক রাত্রে তিনি স্বপ্ন দেখেন, ইসলামের নবী মুহাম্মাদ তাকে এই শিক্ষা ত্যাগ করার পরামর্শ দিচ্ছে।[১১] এরপর তিনি এই শিক্ষা বাদ দিয়ে ফুরফুরার নিকটবর্তী প্রাচীন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (১৭৭২ সালে প্রতিষ্ঠিত) সিতাপুর মাদ্রাসায় ভর্তি হন। এখানে প্রাথমিক শিক্ষা সম্পন্ন করে হুগলি সদর শহরের মুহসিনিয়া মাদ্রাসা থেকে তৎকালীন সর্বোচ্চ জামাতে উলা ক্লাসে প্রথম স্থান অধিকার করেন।[১২][১৩]

এরপর কলকাতা শহরে গিয়ে তৎকালীন সিন্দুরিয়া পট্টি মসজিদের (বর্তমানে অধুনা কলুটলা, কলকাতা) জামালুদ্দিন শিক্ষা কেন্দ্রে ভর্তি হোন। সেখানে হাফেজ জামালুদ্দিন মুঙ্গেরীর নিকট হাদিস, তাফসির ও ফিকাহ শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন। হাফেজ জামাল উদ্দিন ছিলেন সৈয়দ আহমদ বেরলভীর খলিফা।[১৪][১৫][১৬] এরপর তিনি ফিরিঙ্গি মহলের নজর শাহ বেলায়েতীর নিকট হিকমাহ শাস্ত্র, বালাগাত-মানতিক, দর্শন শাস্ত্র অধ্যয়ন করেন।[১৭][১৮] বেলায়েতীর নিকট অধ্যয়নকালে তিনি কলকাতার নাখোদা মসজিদে অবস্থান করতেন।[১৯]

প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা শেষ করে দীর্ঘ ১৮ বছর ইসলামের বিভিন্ন বিষয়ে গবেষণা করেন।[২০][২১] এসময় তিনি নিজস্ব একটি গ্রন্থাগার প্রতিষ্ঠা করেন, যেখানে বহু দুষ্প্রাপ্য বই ছিলো।[২২] গ্রন্থাগারটি বর্তমানে তার প্রতিষ্ঠিত ফুরফুরা টাইটেল মাদ্রাসার সঙ্গে যুক্ত রয়েছে।[২৩] ১৮৯২ সালে তিনি মক্কা ও মদিনা শহরে গমন করেন। মদিনায় অবস্থানকালে তিনি মদিনার মুহাদ্দিস সৈয়দ মোহাম্মদ আমিন ইবনে আহমাদের নিকট ৪০টি হাদিস গ্রন্থের সনদ লাভ করেন।[২৪][২৫][২৬][২৭]

শিক্ষা ক্ষেত্রে অবদান

[সম্পাদনা]

তার পৃষ্ঠপোষকতায় প্রায় ১১০০ মাদরাসা এবং ৭০০ মসজিদ প্রতিষ্ঠিত হয়।[২৮] তার গ্রামে তিনি যেসব মাদ্রাসা প্রতিষ্ঠা করেছিলেন, সেগুলো ভারতের অন্যতম বিদ্যাপিঠে পরিণত হয়েছিলো, এমনকি পূর্ববঙ্গের ফরায়েজী আন্দোলনের প্রবর্তক হাজী শরীয়তুল্লাহ এই গ্রামে এসে আরবি ও ফার্সী ভাষা শিক্ষা করেন।[] তিনি ১৯২৮ সালে কলকাতা আলিয়া মাদ্রাসার পরিচালনা কমিটির সদস্য ছিলেন।

হাদিস চর্চা

[সম্পাদনা]

বাংলাদেশের ফেনী আলিয়া মাদ্রাসার অধ্যক্ষ এম ওবায়দুল (১৯০৩-১৯৮৪) তার সম্পর্কে বলেছেন,

তার জীবনকালে আলিয়া মাদরাসায় হাদিসের দারস ও পাঠদান করা হতাে না। তিনি এই ব্যবস্থার চালু করেন, ১৯০২ সালে কলকাতা ঘাসপট্টি মসজিদে হাদিস পাঠদানের মাধ্যমে এই ব্যবস্থার রেওয়াজ শুরু হয়।[৩০] শামসুল উলামা শাহ সাফিউল্লাহকে ২০ টাকা বেতনে হাদিস পাঠদানের জন্য এই মসজিদে নিযুক্ত করা হয়।[৩১] তিনি নিজেও এই মসজিদে হাদিসের পাঠদান করতেন।[৩২]

তিনি হাদিস শাস্ত্রের উপর বিশেষ পাণ্ডিত্য অর্জন করেছিলেন, তার মেঝ ছেলে আবু জাফর সিদ্দিকী তার থেকে ২০টি হাদিস গ্রন্থের সনদ লাভ করেছিলেন। ফুরফুরা গ্রামের তার এক আত্মীয় মাওলানা মানসুর হােসায়েন তার নিকট থেকে “মুসনাদে ইমাম আবু হানিফা” হাদিস গ্রন্থের পাঠ ও সনদ গ্রহণ করেছিলেন। এছাড়াও বহু আলেম তার থেকে হাদিস শিক্ষাগ্রহণ করেছেন।[৩৩]

আধ্যাত্মিক শিক্ষা

[সম্পাদনা]

আবু বকর সিদ্দিকী জজবা ও সুলুক নামে আল্লাহর নৈকট্য লাভের দুইটি পদ্ধতিই আত্মস্থ করেছিলেন। ছাত্রজীবনে হুগলি মাদ্রাসায় অবস্থাঙ্কালীন তার আধ্যাত্মিক অবস্থা সম্পর্কে বহুল প্রচলিত রয়েছে, অধিকাংশ রাত্রে তার অন্তরের সাথে চার তরিকার নিসবত বা এক ধরনের যোগসুত্র ঘটতো। এই যোগসুত্র যখন যে তরিকার সাথে হতো তখন তিনি অধীর হয়ে ওই তরিকার জিকির করতেন। এছাড়াও অনেক সময় একটি নূর বা জ্যোতি দ্বারা তার আপাদ-মস্তক আচ্ছাদিত হয়ে পড়ত এবং তার আত্মবিস্মৃত ঘটতাে।[৩৪]

আবু বকর সবসময় আল্লাহর জিকিরের হালতে মগ্ন থাকতেন, প্রথম জীবনে তিনি জনমানবহীন স্থানে জিকরে জলি (উচ্চস্বরে জিকর) করে রাত্রি অতিবাহিত করতেন। ছাত্রজীবন থেকেই তিনি ঈমানী জাজবী অবস্থার সাধনাও শুরু করেছিলেন। কথিত আছে, তিনি একদিন স্বপ্ন দেখেন, ইসলামের নবী মুহাম্মাদ তার আগে আগে যাচ্ছেন আর তিনি পিছনে পিছনে মাসআলা জিজ্ঞেস করতে করতে যাচ্ছেন, তিনি উত্তর দিচ্ছেন।

তিনি ইলমে তাছাউফের শিক্ষার জন্য শাহ সুফি ফতেহ আলী ওয়াইসীর নিকট বাইয়াত গ্রহণ করেন। তার সাহচর্যে থেকে কার্যকরিভাবে রিয়াজত মোজাহাদা করেন। পাশাপাশি তার সান্নিধ্যে চার তরিকার নিয়ম নীতি অনুযায়ী জিকিরের অনুশীলন পূর্বক খিলাফত লাভ করেন। এই পীর ফতেহ আলী ওয়াইসী ১৮৮৬ সালে আবু বকরের কোলে মাথা রেখেই ইন্তেকাল করেন।

উত্তরাধিকার প্রণয়ন

[সম্পাদনা]

মক্কা, মদিনা থেকে শুরু করে পশ্চিমবঙ্গ, বাংলাদেশ, আসামসহ বহু স্থানে তার খেলাফত ও প্রতিনিধি রয়েছে। তার সর্বমোট খলিফা বা প্রতিনিধি ছিল হাজারের অধিক । এগুলোর মধ্যে উল্লেখযোগ্য প্রতিনিধি হলো

অবদান

[সম্পাদনা]

১৯ শতকের শেষের দিকে ফরায়েজি ও তরিকায়ে মুহাম্মদিয়া আন্দোলনের তীব্রতা প্রশমিত হয়ে আসলে মুসলিমরাও কিছুটা দুর্বল ছিলো।[৩৪] মুসলিমদের মধ্যে নানা বিভক্তি ছিলো, বিভিন্ন স্থানে মুসলিমরা ভিন্ন ধর্ম গ্রহণ করলে আবু বকর চিন্তিত হয়ে পরেন।[৩৫] তিনি মুসলিম উম্মাহের ঐক্যতা নিয়ে কাজ করতে মনস্থ হন, এবং দুই বাংলার শিরকী, বিদিয়াতি, কুসংস্কার প্রভৃতি দূরীভূত করার চেষ্টা চালান।[৩৬]

তার এই কাজে সহযোগিতা করেছিলো যেসব আলেম তাদের মধ্যে শামসুল উলামা গোলাম সালমানী (১৮৫৪ - ১৯১২) আল্লামা লুতফর রহমান বর্ধমানী (মৃঃ ১৯২০), আল্লামা এসহাক বর্ধমানী (মৃঃ ১৯২৮), বেলায়েত হােসেন বীরভূমী (১৮৮৭), আবদুল ওয়াহেদ চাটগামী (মৃঃ ১৯১০), মুহাম্মদ মঙ্গলকোটি বর্ধমানী (মৃঃ ১৯০৭) উল্লেখযোগ্য।[৩৭][৩৮][৩৯] এছাড়াও বিভিন্ন হাদিস ছড়িয়ে দেওয়ার ব্যপারে সাহায্য করেছেন আবদুল আউয়াল জৌনপুরীকারামত আলী জৌনপুরী। এরা উভয়ই প্রভাবশালী লেখক ছিলেন।[৪০][৪১]

তার নামে নামকরণকৃত প্রতিষ্ঠানের তালিকা

[সম্পাদনা]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]
  • সাদরা দরবার শরীফ

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. ডঃ এম, এ রহিম (১৯৯৪)। বাংলার মুসলমানদের ইতিহাস। ঢাকা, বাংলাদেশ: আহমদ পাবলিশিং হাউস। পৃষ্ঠা ৭৪। 
  2. ডঃ অমলেন্দু দে (১৯৯১)। বাঙালি বুদ্ধিজীবী ও বিচ্ছিন্নতাবাদ। কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তক পর্ষদ। পৃষ্ঠা ৪৬। 
  3. "প্রসঙ্গ ইসলাম ॥ ফুরফুরা শরীফের যুব সংস্কারক"। দৈনিক জনকণ্ঠ। ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  4. "যুগসংস্কারক মওলানা আবু বকর সিদ্দিকী (রহ)"। দৈনিক ইত্তেফাক। ৩ ডিসেম্বর ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  5. "জাতীয় জাগরণে পীর আবু বকর সিদ্দিকী (রহ.)-এর অবদান"। দৈনিক ইনকিলাব। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  6. আমিন ২০১৪, পৃ. ০৪।
  7. "আল-জামেয়াতুস সিদ্দিকীয়া দারুল উলুম মাদরাসা"। furfura.com। ২১ জানুয়ারি ২০২২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৭ ডিসেম্বর ২০১৯ 
  8. সৈয়দ বাহাউদ্দিন (২০০২)। বাংলার ইতিহাসে ফুরফুরা শরীফ। ফুরফুরা, হুগলি: হযরত পীর আবু বাকার ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার। পৃষ্ঠা ৭৭,৮০। 
  9. শ্রী সুধীর কুমার মিত্র (১৯৯১)। হুগলি জেলার ইতিহাস ও বঙ্গসমাজ। ৭৮/১ মহাত্মা গান্ধী রোড, কোলকাতা: মন্ডল বুক হাউস। পৃষ্ঠা ১৩০১। 
  10. সৈয়দ মোঃ বাহাউদ্দিন ২০১৭, পৃ. ০২।
  11. আমিন ২০১৪, পৃ. ১৪-১৫।
  12. বাংলাদেশের পীর আউলিয়া গান। ঢাকা, বাংলাদেশ: মদীনা পাবলিকেশন। ২০০৮। পৃষ্ঠা ৫৯। 
  13. আমিন ২০১৪, পৃ. ১৫।
  14. আমিন ২০১৪, পৃ. ১৪-১৬।
  15. আবু ফাতেমা, মোহাম্মদ ইসহাক (জুন ১৯৮০)। ফুরফুরার পীর হযরত মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকী। ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র, ঢাকা , বাংলাদেশ: ইফা প্রকাশনা। পৃষ্ঠা ৯। 
  16. Muhammad, Makki (অক্টো ১৯৭২)। The Muslim Digest। 100 Brick Field Road, Durban, South Africa: International monthly of Muslim affairs। পৃষ্ঠা 72। 
  17. মাওলানা কুতুব উদ্দিন, (পীর সাহেব) (১৯৯৫)। ফুরফুরা বিজয়ী ও মোজাদ্দেদে জামান। তালতলা, কলকাতা: সুফী প্রেস। পৃষ্ঠা ২৪। 
  18. মাওলানা এম, ওবায়দুল হক (২০০৮)। বাংলাদেশের পীর আউলিয়া গান। ঢাকা, বাংলাদেশ: মদিনা পাবলিকেশন। পৃষ্ঠা ৫৯। 
  19. সৈয়দ মোহাম্মদ, বাহাউদ্দিন (২০১৭)। যুগ প্রবর্তক শাহ আবু বাকার সিদ্দিকি। আরামবাগ, হুগলি: সৈয়দ মোহাম্মদ হামযাহ। পৃষ্ঠা ৭। 
  20. সৈয়দ মোহাম্মদ, বাহাউদ্দিন (২০১৭)। যুগ প্রবর্তক শাহ আবু বাকার সিদ্দিকি। আরামবাগ, হুগলি: সৈয়দ মোহাম্মদ হামযাহ। পৃষ্ঠা ৮। 
  21. ফুরফুরার পীর আল্লামা, আবু জাফর সিদ্দিকী (২০০৯)। আল-মাওযুআত, একটি বিশ্লেষণাত্মক পর্যালোচনা, পর্যালোচক: ডাঃ খন্দকার আব্দুল্লাহ জাহাঙ্গীর। ঝিনাইদহ, বাংলাদেশ: উসামা খন্দকার, আস - সুন্নাহ পাবলিকেশন্স। পৃষ্ঠা ২৯।  line feed character in |শিরোনাম= at position 13 (সাহায্য)
  22. সৈয়দ মোহাম্মদ, বাহাউদ্দিন (২০১৭)। যুগ প্রবর্তক শাহ আবু বাকার সিদ্দিকি। আরামবাগ, হুগলি: সৈয়দ মোহাম্মদ হামযাহ। পৃষ্ঠা ৮,৯। 
  23. আবু ফাতেমা, মোহাম্মদ ইসহাক (১৯৮০)। ফুরফুরার পীর হযরত মাওলানা আবু বকর সিদ্দিকী। ঢাকা, বাংলাদেশ: ইসলামী সাংস্কৃতিক কেন্দ্র। পৃষ্ঠা ১০। 
  24. ডঃ মুহাম্মদ, শহীদুল্লাহ (ভাষাবিদ) (১৯৬৩)। ইসলাম প্রসঙ্গ। ৩৯ বাংলাবাজার, ঢাকা ১১০০: মাওলা ব্রাদার্স। পৃষ্ঠা ১০৭। 
  25. সৈয়দ মোহাম্মদ, বাহাউদ্দিন (২০১৭)। যুগ প্রবর্তক শাহ আবু বাকার সিদ্দিকি। আরামবাগ , হুগলি: সৈয়দ মোহাম্মদ হামযাহ। পৃষ্ঠা ৮,৯। 
  26. আমিন ২০১৪, পৃ. ১৬-১৭।
  27. ডাঃ সৈয়দ আবুল, হোসেন (১৯২৪)। মোসলেম পতাকা "তারীখুল ইসলাম"। ৬৩ ক্লিন স্ট্রীট ,: দরবার প্রেস। পৃষ্ঠা দ্বিতীয় খন্ড ৮০৩। 
  28. প্রতিবেদক, নিজস্ব। "জাতীয় জাগরণে পীর আবু বকর সিদ্দিকী (রহ.)-এর অবদান"DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২২-০৪-১১ 
  29. আব্দুস সাত্তার (১৯৩৯)। মোহাম্মদ আবু বকর ( জীবন চরিত)। ৬০, হেমেন্দ্র দাস রোড, ঢাকা, বাংলাদেশ: আব্দুল্লাহ প্রিন্টার্স এন্ড পাবলিশার্স। পৃষ্ঠা ৩৬। 
  30. ডঃ মুহাম্মদ শহীদুল্লাহ (১৩৯৩)। জীবন চরিত। মহাত্মা গান্ধী রোড, কলকাতা: বাংলা প্রিন্ট। পৃষ্ঠা ২৭। 
  31. মাওলানা মমতাজ উদ্দিন (২০০৪)। মাদ্রাসা আলিয়ার ইতিহাস। ঢাকা, বাংলাদেশ: ইসলামিক ফাউন্ডেশন। পৃষ্ঠা ৫৮। 
  32. আব্দুল ওহাব এম.এ. (১৯৭৯)। হযরত মাওলানা সাফিউল্লাহ। ঢাকা, বাংলাদেশ: সোসাইটি ফর পাকিস্তান স্ট্রাডিজ। পৃষ্ঠা ৪০৭। 
  33. সৈয়দ মোঃ বাহাউদ্দিন ২০১৭, পৃ. ১১।
  34. ডঃ ওয়াকিল আহমদ (১৯৮৩)। উনিশ শতকে বাঙালি মুসলমানের চিন্তা-চেতনার ধারা। ঢাকা, বাংলাদেশ: বাংলা একাডেমি। পৃষ্ঠা ১–৫০। 
  35. ডঃ অমলেন্দু দে (১৯৯১)। বাঙালি বুদ্ধিজীবী ও বিচ্ছিন্নতাবাদ। 8th Floor, 6-A, Raja Subodh Mullick Square Rd, Bowbazar, Kolkata, West Bengal 700013: পঃ বঙ্গ রাজ্য পুস্তক পর্ষদ। পৃষ্ঠা ১১৯। 
  36. সৈয়দ মোঃ বাহাউদ্দিন ২০১৭, পৃ. ২৩।
  37. মাওলানা নূর মোহাম্মদ আ'জামী (১৯৯৭)। হাদিসের তত্ব ও ইতিহাস। দিল্লি, ভারত: বাংলা ইসলামিক একাডেমী। পৃষ্ঠা ১–৫০। 
  38. ওলামা সংগঠন (২০০১)। মুসলিম মনীষী (সংকলন)। ঢাকা, বাংলাদেশ: ইসলামিক ফাউন্ডেশন। পৃষ্ঠা ৩১৫–৩৪১। 
  39. সৈয়দ মোহঃ বাহাউদ্দিন (২০১৭)। যুগ প্রবর্তক শাহ আবু বকর সিদ্দিকী। আরামবাগ, হুগলি: সৈয়দ মোহাম্মদ হামযাহ। পৃষ্ঠা ২৪। 
  40. সৈয়দ মোঃ বাহাউদ্দিন ২০১৭, পৃ. ২৮।
  41. ডঃ মুহাম্মদ আব্দুল্লাহ (১৯৯৫)। মাওলানা আব্দুল আওয়াল জৌনপুরী। ঢাকা, বাংলাদেশ: ইসলামিক ফাউন্ডেশন। পৃষ্ঠা ৭,২৬। 

গ্রন্থপঞ্জি

[সম্পাদনা]
  • আমিন, মাওলানা রুহুল (২০১৪)। বিস্তারিত জীবনী। বসিরহাট উত্তর ২৪ পরগনা: নবনূর কম্পিউটার ও প্রেস। 
  • ডঃ অমলেন্দু দে (১৯৯১)। বাঙালি বুদ্ধিজীবী ও বিচ্ছিন্নতাবাদ। কলকাতা, পশ্চিমবঙ্গ: পশ্চিমবঙ্গ রাজ্য পুস্তক পর্ষদ। 
  • সৈয়দ মোঃ বাহাউদ্দিন (২০১৭)। যুগ প্রবর্তক শাহ আবু বকর সিদ্দিকী। আরামবাগ, হুগলি: সৈয়দ মোহাম্মদ হামযাহ। 

আরো পড়ুন

[সম্পাদনা]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
{{bottomLinkPreText}} {{bottomLinkText}}
আবু বকর সিদ্দিকী (পীর)
Listen to this article

This browser is not supported by Wikiwand :(
Wikiwand requires a browser with modern capabilities in order to provide you with the best reading experience.
Please download and use one of the following browsers:

This article was just edited, click to reload
This article has been deleted on Wikipedia (Why?)

Back to homepage

Please click Add in the dialog above
Please click Allow in the top-left corner,
then click Install Now in the dialog
Please click Open in the download dialog,
then click Install
Please click the "Downloads" icon in the Safari toolbar, open the first download in the list,
then click Install
{{::$root.activation.text}}

Install Wikiwand

Install on Chrome Install on Firefox
Don't forget to rate us

Tell your friends about Wikiwand!

Gmail Facebook Twitter Link

Enjoying Wikiwand?

Tell your friends and spread the love:
Share on Gmail Share on Facebook Share on Twitter Share on Buffer

Our magic isn't perfect

You can help our automatic cover photo selection by reporting an unsuitable photo.

This photo is visually disturbing This photo is not a good choice

Thank you for helping!


Your input will affect cover photo selection, along with input from other users.

X

Get ready for Wikiwand 2.0 🎉! the new version arrives on September 1st! Don't want to wait?