নিক্সন ম্যাকলিন
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | নিক্সন আলেক্সেই ম্যাকনামারা ম্যাকলিন | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | স্টাবস, সেন্ট ভিনসেন্ট | ২০ জুলাই ১৯৭৩|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | বামহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ভূমিকা | বোলার | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
সম্পর্ক | আরজেজে ম্যাকলিন (কাকাতো ভাই) | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২২০) | ২৯ জানুয়ারি ১৯৯৮ বনাম ইংল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ১৭ মার্চ ২০০১ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭৮) | ৬ ডিসেম্বর ১৯৯৬ বনাম অস্ট্রেলিয়া | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০০৩ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২১ জানুয়ারি ২০২০ |
নিক্সন আলেক্সেই ম্যাকনামারা ম্যাকলিন (ইংরেজি: Nixon McLean; জন্ম: ২০ জুলাই, ১৯৭৩) সেন্ট ভিনসেন্ট ও গ্রেনাডাইন্সের স্টাবস এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি। ১৯৯৬ থেকে ২০০৩ সময়কালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের পক্ষে আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করেছেন।
ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান ক্রিকেটে সেন্ট ভিনসেন্ট ও উইন্ডওয়ার্ড আইল্যান্ডস, নিউজিল্যান্ডীয় ক্রিকেটে ক্যান্টারবারি, ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে হ্যাম্পশায়ার ও সমারসেট এবং দক্ষিণ আফ্রিকান ক্রিকেটে কোয়াজুলু-নাটাল দলের প্রতিনিধিত্ব করেন। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ফাস্ট বোলার হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, নিচেরসারিতে বামহাতে ব্যাটিংয়ে পারদর্শী ছিলেন নিক্সন ম্যাকলিন।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
[সম্পাদনা]১৯৯২-৯৩ মৌসুম থেকে নিক্সন ম্যাকলিনের প্রথম-শ্রেণীর খেলোয়াড়ী জীবন চলমান ছিল। কোয়াজুলু-নাটালের পক্ষে দূর্দান্ত ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শন করেন। ১৯৯৮ ও ১৯৯৯ মৌসুমে হ্যাম্পশায়ারের পক্ষে ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে অংশ নেন।[১] এরপর, ২০০৫ ও ২০০৬ সালে সমারসেট ও ক্যান্টারবারি উইজার্ডসের সাথে খেলার জন্যে চুক্তিবদ্ধ হন।[২][৩][৪]
আন্তর্জাতিক ক্রিকেট
[সম্পাদনা]সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে উনিশটি টেস্ট[১][২][৩] ও পঁয়তাল্লিশটি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন।[২][৩] ২৯ জানুয়ারি, ১৯৯৮ তারিখে কিংস্টনে সফরকারী ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে টেস্ট ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ১৭ মার্চ, ২০০১ তারিখে পোর্ট অব স্পেনে সফরকারী দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেন তিনি।
প্রায় দুই বছর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট থেকে দূরে ছিলেন। দক্ষিণ আফ্রিকান ঘরোয়া ক্রিকেটে সুন্দর ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের স্বীকৃতিস্বরূপ ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পক্ষে খেলার জন্যে মনোনীত হন। কিন্তু, ঐ বিশ্বকাপের তিন খেলায় অংশ নিয়ে উইকেট শূন্য অবস্থায় ছিলেন। এরপর আর তাকে ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলে খেলতে দেখা যায়নি।
খেলার ধরন
[সম্পাদনা]দীর্ঘদেহী ও মাংসল গড়নের অধিকারী ছিলেন তিনি। ঘণ্টায় ৮৫ মাইলেরও অধিক গতিবেগে বোলিং করতে পারতেন। তবে, তিনি কখনো টেস্ট খেলায় বোলার হিসেবে নিজেকে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেননি। বলে পেস আনয়ণ, কিংবা চমৎকার বোলিং উপযোগী পিচেও বলে ধারাবাহিকতা আনয়ণ করতে পারেননি। এছাড়াও, বোলিং পরিসংখ্যানে দেখা যায় যে, আন্তর্জাতিক পর্যায়ের ক্রিকেটে কোন ইনিংসেই তিনের অধিক উইকেট লাভে সক্ষমতা দেখাননি।
অবসর
[সম্পাদনা]ক্রিকেট খেলা থেকে অবসর গ্রহণের পর সাবেক খেলোয়াড়দের সহায়তাকল্পে ঘরোয়া পর্যায়ে ওয়েস্ট ইন্ডিজ রিটায়ার্ড প্লেয়ার্স ফাউন্ডেশনের পরিচালনা পরিষদের সদস্যরূপে কাজ করেন।[৫] এছাড়াও, ওয়েস্ট ইন্ডিজ প্লেয়ার্স অ্যাসোসিয়েশনেরও সহঃসভাপতির দায়িত্ব পালন করেন তিনি।[৬]
নিক্সন ম্যাকলিনের কাকাতো ভাই আরজেজে ম্যাকলিন প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে উইন্ডওয়ার্ডস আইল্যান্ড দলের পক্ষে অংশগ্রহণ করেছেন।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ http://www.jamaicaobserver.com/sports/html/20021003T200000-0500_33024_OBS_NIXON_MCLEAN_JOINS_SOMERSET.asp[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ ক খ গ "Nixon McLean"। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৭।
- ↑ ক খ গ "McLean to play for Canterbury"। Television New Zealand। ১৯ নভেম্বর ২০০৫। সংগ্রহের তারিখ ৩০ অক্টোবর ২০১১।
- ↑ "Bowlers put Wellington on top"। সংগ্রহের তারিখ ১৭ মার্চ ২০১৭।
- ↑ http://www.espncricinfo.com/westindies/content/story/652589.html
- ↑ http://www.wiplayers.com/west-indies-players-association-wipa/nixon-mclean-profile/
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- মহেন্দ্র নাগামুতু
- শেরউইন ক্যাম্পবেল
- ডলফিন্স ক্রিকেট দল
- ২০০৩ ক্রিকেট বিশ্বকাপ দলসমূহ
- ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান টেস্ট ক্রিকেটারদের তালিকা
- আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে প্রথম বলেই উইকেটলাভকারী বোলারদের তালিকা
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে নিক্সন ম্যাকলিন (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে নিক্সন ম্যাকলিন (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
Text is available under the CC BY-SA 4.0 license; additional terms may apply.
Images, videos and audio are available under their respective licenses.