শেরউইন ক্যাম্পবেল
ব্যক্তিগত তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|---|
পূর্ণ নাম | শেরউইন লিগে ক্যাম্পবেল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জন্ম | বেল্লেপ্লেইন, বার্বাডোস | ১ জানুয়ারি ১৯৭০|||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ব্যাটিংয়ের ধরন | ডানহাতি | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বোলিংয়ের ধরন | ডানহাতি মিডিয়াম-পেস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
আন্তর্জাতিক তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
জাতীয় দল |
| |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
টেস্ট অভিষেক (ক্যাপ ২০৮) | ৩ ফেব্রুয়ারি ১৯৯৫ বনাম নিউজিল্যান্ড | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ টেস্ট | ৩১ জানুয়ারি ২০০২ বনাম পাকিস্তান | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ওডিআই অভিষেক (ক্যাপ ৭০) | ২৩ অক্টোবর ১৯৯৪ বনাম ভারত | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
শেষ ওডিআই | ২ ফেব্রুয়ারি ২০০১ বনাম জিম্বাবুয়ে | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
ঘরোয়া দলের তথ্য | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
বছর | দল | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৮৯-২০০৫ | বার্বাডোস | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
১৯৯৬ | ডারহাম | |||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান | ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
| ||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||||
উৎস: ক্রিকেটআর্কাইভ, ২৬ জানুয়ারি ২০১৮ |
শেরউইন লিগে ক্যাম্পবেল (ইংরেজি: Sherwin Campbell; জন্ম: ১ জানুয়ারি, ১৯৭০) বার্বাডোসের বেল্লেপ্লেইন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী সাবেক ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার। ১৯৯৪ থেকে ২০০২ সময়কালে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন। এ সময়ে ৫২ টেস্ট ও ৯০টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন। ওয়েস্ট ইন্ডিজের একদিনের আন্তর্জাতিক ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্ব পালন করেছেন। ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে বার্বাডোসের ও ইংরেজ কাউন্টি ক্রিকেটে ডারহামের প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ ডানহাতি ব্যাটসম্যান হিসেবে খেলতেন। এছাড়াও, ডানহাতি মিডিয়াম-পেস বোলিংয়ে পারদর্শী ছিলেন শেরউইন ক্যাম্পবেল।
প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট
[সম্পাদনা]১৯৯০-৯১ মৌসুম থেকে ২০০৪-০৫ মৌসুম পর্যন্ত প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে বার্বাডোসের পক্ষে অংশগ্রহণ করেছেন। এ সময়ে তিনি ২৬ সেঞ্চুরি সহযোগে দশ সহস্রাধিক রান তুলেছেন।
বার্বাডোসের পক্ষে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অংশগ্রহণ করলেও অবসরের কথা ঘোষণা করেননি। তবে, ২০০৫-০৬ মৌসুমে ক্যারিব বিয়ার কাপের প্রথম খেলায় গায়ানা দল থেকে বাদ পড়েন তিনি। হেউড ক্রিকেট ক্লাবে খেলেছেন তিনি। ক্লাবটি সিএলএল ও উড কাপ জয় করেছিল। তবে, ২০১০ সালের পর থেকে তাকে আর কোন খেলায় অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি।
টেস্ট ক্রিকেট
[সম্পাদনা]৩ ফেব্রুয়ারি, ১৯৯৫ তারিখে নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে শেরউইন ক্যাম্পবেলের। সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে চারটি টেস্ট শতক হাঁকিয়েছেন শেরউইন ক্যাম্পবেল। ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ টেস্ট শতক করেন ২০৮। ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে সফরকারী নিউজিল্যান্ড দলের বিপক্ষে ব্রিজটাউনে অনুষ্ঠিত সিরিজের প্রথম টেস্টে এ সাফল্য পান। সুদীর্ঘ তেরো ঘণ্টা ক্রিজে অবস্থান করে ৩০ চারের সহযোগিতায় এ রান সংগ্রহ করেন। নিউজিল্যান্ডের প্রথম ইনিংসে সংগৃহীত ১৯৫ রানের জবাবে তিনি যখন প্যাভিলিয়নের পথে রওয়ানা দেন তখন দলের সংগ্রহ ছিল ৪৫৮/৮। দ্বিতীয় ইনিংসেও তিনি অপরাজিত ছিলেন ২৯ রান নিয়ে। ঐ খেলায় তার দল দশ উইকেটের ব্যবধানে জয় তুলে নেয়।
১৯৯৯-২০০০ মৌসুমে দলের সাথে নিউজিল্যান্ড সফরে যান। হ্যামিল্টনে সিরিজের প্রথম টেস্টে ১৭০ রান তুলেন। তাস্বত্ত্বেও তার দল পরাজিত হয়েছিল। তবে, পরবর্তী ৩৩ ইনিংসে কোন সেঞ্চুরি করতে ব্যর্থ হন। কেবলমাত্র পঞ্চাশোর্ধ্ব রান করেন পাঁচবার। এ সময়ে ২১.২৪ গড়ে ৭০১ রান তুলেছিলেন। ২০০০-০১ মৌসুমে সর্বশেষ টেস্টে অংশ নেয়ার সুযোগ হয় তার। ফ্রাঙ্ক ওরেল ট্রফিতে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ঐ টেস্টে ৭৯ ও ৫৪ রান তুলেন তিনি। কিন্তু এ সফরের পর দল থেকে বাদ পড়েন।
১০ টেস্টে অংশগ্রহণ থেকে বিরত থাকার পর শারজায় পাকিস্তান দলের বিপক্ষে টেস্টে অংশ নেন। ঐ টেস্টে ৬ ও ২০ রান করেন। এরপর আর কখনো আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে অংশ নিতে দেখা যায়নি শেরউইন ক্যাম্পবেলকে।
একদিনের আন্তর্জাতিক
[সম্পাদনা]২৫ এপ্রিল, ১৯৯৯ তারিখে সফরকারী অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে সুন্দর ক্রীড়ানৈপুণ্য প্রদর্শন করেন শেরউইন ক্যাম্পবেল। ব্রিজটাউনের কেনসিংটন ওভালে ১০২ বল মোকাবেলা করে সাত চারের সহযোগিতায় ৬২ রান তুলে দলকে ৮ উইকেটের সহজ বিজয়ে প্রভূতঃ ভূমিকা রাখেন। খেলায় তিনি ম্যান অব দ্য ম্যাচের পুরস্কার লাভ করেন তিনি।[১] ১৬ জুলাই, ২০০০ তারিখে স্বাগতিক ইংল্যান্ড দলের বিপক্ষে ব্যক্তিগত সর্বোচ্চ ১০৫ রান তুলেন। চেস্টার-লি-স্ট্রিটের রিভারসাইড গ্রাউন্ডে অনুষ্ঠিত ঐ খেলায় তার দল পরাজিত হয়।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "1998–1999 West Indies v Australia – 7th Match – Bridgetown, Barbados"। HowStat। সংগ্রহের তারিখ ১৯ নভেম্বর ২০১৬।
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]- নেহেমিয়া পেরি
- শানেল ডেলি
- জিমি অ্যাডামস
- টেস্ট ক্রিকেটে হ্যাট্রিকের তালিকা
- ক্রিকেট বিশ্বকাপের পাঁচ-উইকেট প্রাপ্তির তালিকা
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ইএসপিএনক্রিকইনফোতে শেরউইন ক্যাম্পবেল (ইংরেজি)
- ক্রিকেটআর্কাইভে শেরউইন ক্যাম্পবেল (সদস্যতা প্রয়োজনীয়) (ইংরেজি)
- Barbados name squad for Carib Beer opener[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
Text is available under the CC BY-SA 4.0 license; additional terms may apply.
Images, videos and audio are available under their respective licenses.