For faster navigation, this Iframe is preloading the Wikiwand page for রশীদ লতিফ.

রশীদ লতিফ

রশীদ লতিফ
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
রশীদ লতিফ
জন্ম (1965-10-14) ১৪ অক্টোবর ১৯৬৫ (বয়স ৫৮)
করাচি, সিন্ধু, পাকিস্তান
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
ভূমিকাউইকেট-রক্ষক
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ১২৫)
৬ আগস্ট ১৯৯২ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ টেস্ট৩ সেপ্টেম্বর ২০০৩ বনাম বাংলাদেশ
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ৮৫)
২০ আগস্ট ১৯৯২ বনাম ইংল্যান্ড
শেষ ওডিআই১২ অক্টোবর ২০০৩ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ৩৭ ১৬৬ ১৫৬ ২৪৯
রানের সংখ্যা ১,৩৮১ ১,৭০৯ ৫,০৯৪ ৩,১০৮
ব্যাটিং গড় ২৮.৭৭ ১৯.৪২ ২৮.৩০ ২১.৮৮
১০০/৫০ ১/৭ ০/৩ ৩/৩০ ১/১১
সর্বোচ্চ রান ১৫০ ৭৯ ১৫০ ১০০
বল করেছে - ২৪৪ -
উইকেট - -
বোলিং গড় ২৮.৫০
ইনিংসে ৫ উইকেট - -
ম্যাচে ১০ উইকেট - -
সেরা বোলিং ২/১৭
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ১১৯/১১ ১৮২/৩৮ ৪২৯/৫৩ ২৫৬/৬৩
উৎস: ইএসপিএনক্রিকইনফো.কম, ২৪ আগস্ট ২০১৮

রশীদ লতিফ (জন্ম: ১৪ অক্টোবর, ১৯৬৫) সিন্ধু প্রদেশের করাচিতে জন্মগ্রহণকারী সাবেক পাকিস্তানি আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার ও অধিনায়ক। ১৯৯২ থেকে ২০০৩ সময়কালে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অন্যতম সদস্য ছিলেন তিনি।

ঘরোয়া প্রথম-শ্রেণীর পাকিস্তানি ক্রিকেটে করাচির প্রতিনিধিত্ব করেছেন তিনি। দলে তিনি মূলতঃ উইকেট-রক্ষকের দায়িত্ব পালন করতেন। এছাড়াও, ডানহাতে ব্যাটিং করে সবিশেষ কৃতিত্বের পরিচয় দিয়েছেন তিনি।

ঘরোয়া ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

করাচিতে জন্মগ্রহণকারী রশীদ লতিফ নেড ইঞ্জিনিয়ারিং ও টেকনোলজি বিশ্ববিদ্যালয় থেকে কম্পিউটার সিস্টেম ইঞ্জিনিয়ারিং বিষয়ে সাঈদ আনোয়ারের সাথে একযোগে বিএসসি ডিগ্রীধারী হন।

২০০৫ সালের পর থেকে ঘরোয়া পর্যায়ের কোন প্রথম-শ্রেণীর খেলায় তাকে অংশগ্রহণ করতে দেখা যায়নি। ২০০৬ সালে ইংল্যান্ডভিত্তিক ল্যাশিংস ক্রিকেট ক্লাবের পক্ষে সর্বশেষ খেলায় অংশ নিয়েছিলেন।

আন্তর্জাতিক ক্রিকেট

[সম্পাদনা]

সমগ্র খেলোয়াড়ী জীবনে ৩৭ টেস্ট ও ১৬৬টি একদিনের আন্তর্জাতিকে অংশগ্রহণ করেছেন তিনি। এছাড়াও, ২০০৩ সালে পাকিস্তান ক্রিকেট দলের অধিনায়কের দায়িত্বে ছিলেন তিনি।[]

১৯৯২ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর থেকে পাকিস্তান দলের পক্ষ খেলতে শুরু করেন। ৬ আগস্ট, ১৯৯২ তারিখে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টেস্ট অভিষেক ঘটে রশীদ লতিফের। প্রথম খেলাতেই ৫০ রানের ইনিংস খেলে দল নির্বাচকমণ্ডলীকে সন্তুষ্ট করতে সমর্থ হন। তবে, আরেক পাকিস্তানি উইকেট-রক্ষক মঈন খানের কারণে তার খেলোয়াড়ী জীবনে বেশ বিঘ্নের সৃষ্টি হয়।

খেলোয়াড়ী জীবনে তাকে অপর উইকেট-রক্ষক মঈন খানের সাথে সর্বদাই প্রতিযোগিতায় টিকে থাকার লড়াইয়ে অবতীর্ণ হতে হয়েছে। উইকেট-রক্ষণের দায়িত্ব পালন শেষে ব্যাট হাতে নিয়েও স্বীয় দক্ষতা প্রদর্শনে এগিয়ে এসেছেন তিনি। টেস্টে ব্যাটিং গড়ে মঈন খানের সাথে সমানে-সমান হলেও ওডিআই গড়ে বেশ পিছিয়েছিলেন তিনি। প্রতি টেস্টে যেখানে মঈন খান ২.১৪ গড়ে ডিসমিসাল ঘটিয়েছেন, সেখানে তার গড় ছিল ৩.৫১। ঐ সময় কীভাবে মঈন খান ৬৯ টেস্টে অংশ নিতে পেরেছিলেন তা প্রশ্নবিদ্ধ হয়ে রয়েছে। তবে, সর্বকালের পাকিস্তানের একাদশে তিনি উইকেট-রক্ষক হিসেবে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন। ১৯৯৬ সালে কয়েকজন খেলোয়াড় ও দলীয় কর্তৃপক্ষের সাথে বিবাদের প্রেক্ষিতে অবসরের কথা ঘোষণা করেন। এরপর অবশ্য পাকিস্তান দলে পুনরায় ফিরে আসেন ও ১৯৯৮ সালে জাতীয় দলকে নেতৃত্ব দিয়েছিলেন।

অধিনায়কত্ব লাভ

[সম্পাদনা]

২০০১ সাল পর্যন্ত জাতীয় দলের বাইরে অবস্থান করতে হয় তাকে। দূর্বল ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনের কারণে মঈন খানের স্থলাভিষিক্ত হন তিনি। দলে ফিরে এসেই উইকেট-রক্ষণে চমৎকার দৃঢ়তা দেখান। এছাড়াও, ভালো ব্যাটিং করতে থাকেন। ২০০৩ সালের ক্রিকেট বিশ্বকাপের পর তাকে পাকিস্তান দলের অধিনায়কত্বের বিষয়ে ঘোষণা দেয়া হয়।

তার নেতৃত্বে পাকিস্তান দল সফলতার সাথে উল্লেখযোগ্য সংখ্যায় নতুন খেলোয়াড়দেরকে দলে অন্তর্ভুক্ত করে ও ইতিবাচক ফলাফল পায়। মাঠ ও মাঠের বাইরে খেলোয়াড়দেরকে একত্রিত অবস্থায় রাখতেন। ২০০৩-০৪ মৌসুমে আবারও দলীয় ব্যবস্থাপনার সাথে সংঘাতের সৃষ্টি হয়। ফলশ্রুতিতে ইনজামাম-উল-হককে তার স্থলাভিষিক্ত করা হয়। দল থেকে উপেক্ষিত হবার পর তাকে আর দলে ডাকা হয়নি। তবে, ২০০৩ থেকে ২০০৫ সালের মধ্যে কয়েকবার দলে ফিরে আসার চেষ্টা চালিয়েছিলেন।

এপ্রিল, ২০০৬ সালে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেট থেকে অবসর নেন রশীদ লতিফ। এরপর একই মাসে পাকিস্তানের জ্যেষ্ঠ ক্রিকেটারদের সাথে নিয়ে পেশাদারী ক্রিকেট থেকে অবসর নেয়া খেলোয়াড়দের সমন্বয়ে গঠিত ভারতীয় দলের বিপক্ষে কয়েকটি খেলায় অংশ নেন।

আফগানিস্তান দলের ব্যাটিং কোচের দায়িত্বে থেকে বেশ পরিচিতি পান।[] লতিফ মনে করেন যে, আফগান খেলোয়াড়েরা তার কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছে।[] এছাড়াও, তিনি মন্তব্য করেন যে, দলের কোচের দায়িত্ব নিতে ভালোবাসেন ও আফগান ক্রিকেটকে তৃণমূল পর্যায়ে ছড়িয়ে দিতে প্রভূতঃ সহায়তা করেছেন।[]

জুলাই, ২০১০ সালে বছরের শেষদিকে পাকিস্তান-আফগানিস্তানের মধ্যকার ক্রিকেট সিরিজ আয়োজনের প্রস্তাবক ছিলেন তিনি যা পাকিস্তানকে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে ফিরে আসতে সহায়ক ভূমিকা পালন করে।[] কামরান আকমল সম্পর্কে মন্তব্য করেন যে, উইকেট-রক্ষক হিসেবে তিনি ওজন বৃদ্ধি করে নিজেকে দূর্বলমানের দিকে নিয়ে যাচ্ছেন ও ক্রিকেটার হিসেবে তার উপর চাপ বৃদ্ধি পাচ্ছে। পরামর্শ দেন যে, যখন তারা এ ধরনের সমস্যায় জড়িয়ে পড়বে তখন তারা যেন বিশ্রাম নেয় ও দূর্বলমানের উইকেট-রক্ষণ থেকে তুলনামূলকভাবে ভালো ক্রীড়াশৈলী প্রদর্শনে সক্ষম হবে। কেননা, দূর্বল উইকেট-রক্ষণের পাশাপাশি ব্যাটসম্যান হিসেবেও নিজস্ব আস্থা হারাবে।[]

আগস্ট, ২০১০ সালে বোর্ডের ক্রমাগত খবরদারিত্বের কারণে আফগানিস্তানের তৎকালীন কোচ কবির খান পদত্যাগ করেন। ঐ সময়ের ব্যাটিং কোচ রশীদ লতিফকে তার উত্তরাধিকারী ঘোষণা করা হয়। তবে, অল্পকিছুদিন পরই লতিফ একই কারণে পদত্যাগ করতে বাধ্য হন।[]

লতিফের পরিচালনায় আফগান দল আইসিসি আন্তর্মহাদেশীয় কাপে কেনিয়ার বিপক্ষে ১৬২ রানের জয় দিয়ে শুরু করে। তবে, প্রথম ওডিআইয়ে ৯২ রানে জয় পায় কেনিয়া দল। তবে, পরবর্তী ওডিআইয়ে আসগর স্তানিকজাইমোহাম্মাদ শেহজাদের কল্যাণে ৬ উইকেটে হারিয়েছিল। ২০১০ সালের এশিয়ান গেমসের সেমি-ফাইনালে পাকিস্তানকে হারিয়ে বেশ চমক সৃষ্টি করে। ২২ রানে জয় পায় ও বাংলাদেশের সাথে চূড়ান্ত খেলায় অবতীর্ণ হয়।[] চূড়ান্ত খেলায় পরাজিত হলেও দ্বিতীয় স্থান অধিকার করায় রৌপ্যপদক নিয়ে এশিয়ান গেমসে প্রথমবারের মতো পদক লাভ করে।

পাকিস্তান দলের কোচের দায়িত্বে থাকা ওয়াকার ইউনুসের পদত্যাগের কয়েকদিন পর ৭ এপ্রিল, ২০১৬ তারিখে রশীদ লতিফকে কোচ হিসেবে মনোনয়ন দেয়া হয়।

বিতর্ক

[সম্পাদনা]

২০১০ সালে পাকিস্তান দলের বিপক্ষে খেলা গড়াপেটার বিষয়ে জানান। আইসিসিকে নিয়ম-কানুন পরিবর্তন করে পাতানো খেলা ও গড়াপেটার আটকানোর পরামর্শ দেন। এক লিখিত পত্রে ২০০৩ সাল থেকে এ বিষয়ে নজর রাখার কথা তুলে ধরে একদিনের আন্তর্জাতিকে নিয়ম-কানুন পরিবর্তন করতে বলেন যা খেলা গড়াপেটায় উৎসাহিত করছে। আইসিসির দূর্নীতিবিরোধী ও নিরাপত্তা বিষয়ক সংস্থাকে সাহায্য করার কথা জানালেও তারা কোন সাড়া দেয়নি। ফিল্ডিং সীমাবদ্ধতা ও পাওয়ার প্লে এ ধরনের ঘটনার জন্য দায়ী।[]

এ বক্তব্য প্রদানের পর পাকিস্তান জাতীয় ক্রিকেট একাডেমির উইকেট-রক্ষক কোচের দায়িত্ব থেকে অব্যহতি নেন ও আফগান ক্রিকেট বোর্ডের সাথে যোগাযোগ করে পুনরায় কোচের দায়িত্বে ফিরে যান। এ প্রসঙ্গে তিনি মন্তব্য করেন যে, তার প্রধান উদ্দেশ্য হচ্ছে পরবর্তী দুই বছরের মধ্যে দলটিকে টেস্ট মর্যাদায় উপনীত করা।[১০] এছাড়াও তিনি বলেন যে, তিনি বিশ্বাস করেন যে, ৩০ সেকেন্ড বিলম্বে খেলা সম্প্রচার করা হলেও তা বাঁকাপথে খেলা গড়াপেটা করতে পারে।[১১]

বর্তমানে তিনি পিএসএলের বিশেষ প্রাধিকারপ্রাপ্ত দল করাচি কিংসের পরামর্শক পরিষদের পরিচালকের দায়িত্ব পালন করছেন।[১২] [১৩]

পরিসংখ্যান

[সম্পাদনা]

টেস্ট শতক

[সম্পাদনা]
রশীদ লতিফের টেস্ট শতক
ক্রমিক রান খেলা প্রতিপক্ষ শহর/দেশ মাঠ শুরুর তারিখ ফলাফল
[১] ১৫০ ২৮  ওয়েস্ট ইন্ডিজ সংযুক্ত আরব আমিরাত শারজাহ, সংযুক্ত আরব আমিরাত শারজাহ ক্রিকেট স্টেডিয়াম ৩১ জানুয়ারি, ২০০২ জয়

ওডিআইয়ে ম্যান অব দ্য ম্যাচ

[সম্পাদনা]
ক্রমিক প্রতিপক্ষ মাঠ তারিখ অবদান ফলাফল
বাংলাদেশ এম এ আজিজ স্টেডিয়াম, চট্টগ্রাম ২২ জানুয়ারি, ২০০২ ৭৯ (৮৩ বল, ৯x৪)  পাকিস্তান ৪৯ রানে বিজয়ী[১৪]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Pakistan news: Latif resigns as PCB wicketkeeping coach | Pakistan Cricket News | ESPN Cricinfo"। Cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  2. http://uk.eurosport.yahoo.com/27072010/28/latif-arrives-kabul-ahead-coaching-stint.html। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১০  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)[অকার্যকর সংযোগ]
  3. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ৩০ জুলাই ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০১৮ 
  4. "Coaching Afghanistan represents a new challenge: Rashid Latif | Sports | South Asian News Agency (SANA)"। Sananews.net। ২৪ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  5. http://thenews.jang.com.pk/daily_detail.asp?id=254805। সংগ্রহের তারিখ ৫ আগস্ট ২০১০  |শিরোনাম= অনুপস্থিত বা খালি (সাহায্য)[অকার্যকর সংযোগ]
  6. "Kamran needs to take a break: Latif – News – Cricket Next"। Cricketnext.in.com। ৪ আগস্ট ২০১০। ২৩ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  7. "Afghanistan lose Rashid Latif's services | Afghanistan Cricket News | ESPN Cricinfo"। Cricinfo.com। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  8. upset Pakistan in cricket at 2010 Asian Games
  9. "Reframe rules to curb spot-fixing: Latif to ICC"। Hindustan Times। ১৬ সেপ্টেম্বর ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৮ সেপ্টেম্বর ২০১০ 
  10. "Rashid Latif targets Tests for Afghanistan"। ESPN Cricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  11. AFP (১৭ সেপ্টেম্বর ২০১০)। "AFP: Latif says delay in live TV cricket may curb fixing"। Google.com। ৩০ মে ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৭ মার্চ ২০১১ 
  12. http://dailytimes.com.pk/sports/07-Oct-16/babar-gayle-sangakkara-to-join-karachi-kings-in-next-psl-iqbalDaily Times, 2016-10-07. Retrieved 2016-10-13.
  13. http://www.pakpassion.net/ppforum/showthread.php?250644-Rashid-Latif-appointed-Director-of-Cricket-Operations-for-Karachi-Kings/ PakPasaion, 2016-10-07. Retrieved 2016-10-13.
  14. "2001-2002 Bangladesh v Pakistan - 1st Match - Chittagong" 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
পূর্বসূরী
ওয়াকার ইউনুস
পাকিস্তানি ক্রিকেট অধিনায়ক
মে, ২০০৩ - সেপ্টেম্বর, ২০০৩
উত্তরসূরী
ইনজামাম-উল-হক
ক্রীড়া অবস্থান
পূর্বসূরী
কবির খান
আফগানিস্তান জাতীয় ক্রিকেট দলের কোচ
২০১০
উত্তরসূরী
কবির খান
{{bottomLinkPreText}} {{bottomLinkText}}
রশীদ লতিফ
Listen to this article

This browser is not supported by Wikiwand :(
Wikiwand requires a browser with modern capabilities in order to provide you with the best reading experience.
Please download and use one of the following browsers:

This article was just edited, click to reload
This article has been deleted on Wikipedia (Why?)

Back to homepage

Please click Add in the dialog above
Please click Allow in the top-left corner,
then click Install Now in the dialog
Please click Open in the download dialog,
then click Install
Please click the "Downloads" icon in the Safari toolbar, open the first download in the list,
then click Install
{{::$root.activation.text}}

Install Wikiwand

Install on Chrome Install on Firefox
Don't forget to rate us

Tell your friends about Wikiwand!

Gmail Facebook Twitter Link

Enjoying Wikiwand?

Tell your friends and spread the love:
Share on Gmail Share on Facebook Share on Twitter Share on Buffer

Our magic isn't perfect

You can help our automatic cover photo selection by reporting an unsuitable photo.

This photo is visually disturbing This photo is not a good choice

Thank you for helping!


Your input will affect cover photo selection, along with input from other users.

X

Get ready for Wikiwand 2.0 🎉! the new version arrives on September 1st! Don't want to wait?