ভারতীয় রাবার
ভারতীয় রাবার | |
---|---|
রেউনিওঁ দ্বীপে বেড়ে ওঠা ভারতীয় রাবার গাছ | |
বৈজ্ঞানিক শ্রেণীবিন্যাস | |
জগৎ/রাজ্য: | প্লান্টি (Plante) |
গোষ্ঠী: | ট্র্যাকিওফাইট (Tracheophytes) |
ক্লেড: | সপুষ্পক উদ্ভিদ (অ্যাঞ্জিওস্পার্মস) |
ক্লেড: | ইউডিকটস |
গোষ্ঠী: | রোসিদস |
বর্গ: | রোজালেস |
পরিবার: | Moraceae |
গণ: | Ficus |
Subgenus: | F. subg. Urostigma |
প্রজাতি: | টেমপ্লেট:শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা/ইলাস্টিকই. ড. প. হ. ১. র. ন. ১. র. ন. ১. (প.) ব. প. হয়নি) |
দ্বিপদী নাম | |
'টেমপ্লেট:শ্রেণীবিন্যাসবিদ্যা/ইলাস্টিকইল ডুমুর
রক্সব। প্রাক্তন হরনেম। ১৮১৯
– রক্সব নয়। ১৮৩২, রক্সব নয়। ১৮১৪ (পরবর্তীটি বৈধভাবে প্রকাশিত হয়নি)' | |
প্রতিশব্দ[১] | |
|
ফিকাস ইলাস্টিকা বা ভারতীয় রাবার (এছাড়াও পরিচিত রবার ডুমুর, রাবার গুল্ম, রাবার গাছ বা ভারতীয় রাবার গুল্ম নামে) হল একধরণের রাবার গাছ যা মূলত দক্ষিণ ও দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ায় জন্মানো মোরাসি পরিবারভুক্ত সপুষ্পক উদ্ভিদের একটি প্রজাতি। এটি প্রধানত শ্রীলঙ্কা, ওয়েস্ট ইন্ডিজ এবং মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডা রাজ্যে স্বাভাবিকভাবে জন্মায়।[২][৩] সাধারণ নাম থাকা সত্ত্বেও, এটি প্রাকৃতিক রাবারের বাণিজ্যিক উৎপাদনে ব্যবহৃত হয় না।
বর্ণনা
[সম্পাদনা]ভারতীয় রাবার বটবৃক্ষ বা বিশালাকার ডুমুর গাছের মতই আয়তনে বড় একপ্রকার উদ্ভিদ, যা সাধারণত ৩০–৪০ মিটার (১০০–১৩০ ফুট) পর্যন্ত উচ্চতাসম্পন্ন হয়ে থাকে। তবে, খুব কম গাছ ৬০ মিটার বা ১৯৫ ফুট উচ্চতার হয়। এই গাছের শক্ত কাণ্ডটি, যার ব্যাস ২ মিটার (৬ ফুট ৭ ইঞ্চি) পর্যন্ত হয়, তা মূলত নোঙর করার জন্য বায়বীয় এবং পাতলা শিকড় তৈরি করে, পাশাপাশি ভারী শাখাগুলিকে সার্বিক সহায়তাদানে নিযুক্ত থাকে। ভারতীয় রাবার গাছ হল এপিফাইটিক উদ্ভিদ, ফলস্বরূপ গাছগুলো প্রায়শই অন্যান্য গাছ বা উদ্ভিদের সাথে জন্মায়। এই প্রবণতার জন্যই এই গাছ ১ ফুটের মতো ছোট গাছের সাথেও বিকাশপ্রাপ্ত হয়। এর বায়বীয় শিকড়ের উত্থান উদ্ভিদের সুস্থতার সাথে সামঞ্জস্যপূর্ণ। গাছ যত পুষ্টি লাভ করে, এর বায়বীয় শিকড় ততই প্রসারিত হয়।
এই গাছের পাতাগুলো বেশ বিস্তৃত, চকচকে এবং ডিম্বাকৃতি, যা এক-একটি ১০ থেকে ৩৫ সেন্টিমিটার (৪–১৪ ইঞ্চি) পর্যন্ত লম্বা এবং ৫ থেকে ১৫ সেন্টিমিটার (২–৬ ইঞ্চি) প্রশস্ত হয়। অন্যদিকে, কচি গাছে পাতার আকৃতি সবচেয়ে বড় হয়, কখনও কখনও ৪৫ সেন্টিমিটার বা ১৭½ ইঞ্চি লম্বা হয়)। আবার পুরানো গাছের পাতা অনেক ছোট (সাধারণত ১০ সেন্টিমিটার বা ৪ ইঞ্চি) হয়। এর পাতাগুলি 'এপিকাল মেরিস্টেম' বা শীর্ষস্থ ভাজক কোষ পদ্ধতিতে (খাপের ভিতরে বিকশিত) বিকাশপ্রাপ্ত হয়, যা নতুন পাতার গজিয়ে ওঠার সাথে সাথেই আয়তনে বড় হয়। যখন এই গাছ আরো পরিপক্কতা অর্জন করে বা বেড়ে ওঠে, ডালপালা আর পাতা সহযোগে এটি প্রসারিত হয়, ঢেউ খেলানো বৈশিষ্ট নিয়ে নীচের দিকে নুইয়ে পড়ে বা গুল্ম জাতীয় রূপ পরিগ্রহ করে। নতুন পাতার ভিতরে থাকে অপরিণত পাতা, ধীরে ধীরে তা সূর্যের আলো গায়ে মেখে বিকশিত হয়।
পরাগায়ন এবং ফল
[সম্পাদনা]ফিকাস গণের অন্তর্গত ডুমুর প্রজাতির অন্যান্য গাছের মতই ভারতীয় রাবার গাছের পরাগায়ন এবং ফল উৎপাদিত হয়। এটি একটি এনজিওস্পার্ম বা সপুস্পক উদ্ভিদ, যা একটি ফলের মধ্যে আবদ্ধ বীজ উৎপাদন করে। পরিপক্ক ভারতীয় রাবার গাছগুলি প্রজনন সহ তাদের প্রাকৃতিক জীবন চক্রের সমস্ত অংশ সম্পূর্ণ করতে পারে। লালচে আবরণে মোড়ানো, এক বা একাধিক শাখার শেষ থেকে ক্রমবর্ধমান 'স্পাইক' (অনেকটা ফুলের কুঁড়ির মত) এই গাছে প্রকৃতপক্ষে বসন্ত এবং গ্রীষ্ম জুড়ে তৈরি হয়ে থাকে। ফুলগুলি সেই ধরণের লাল চাদরের (স্পাইক) ভিতর থেকে কখনোই বেরিয়ে আসে না। ভারতীয় রাবার উদ্ভিদ অন্যান্য পরাগায়নকারীদের আকৃষ্ট করার জন্য রঙিন বা সুগন্ধি ফুল কিন্তু তৈরি করে না। এই গাছের ফল অনেকটাই ছোট, হলুদ বা সবুজ ডিম্বাকৃতির ডুমুর এর মত হয় (১ সেন্টিমিটার; ১/২ ইঞ্চি লম্বা)। এই ফলগুলি খাদ্য হিসেবে তেমন গ্রহণযোগ্য হয়না। এর অভ্যন্তরে উর্বর বীজ থাকে, যেখানে পরাগায়নকারী পোকা বা ওয়াস্প দ্বারা পরাগমিলন সম্পূর্ণতা পায়।
পরিসর
[সম্পাদনা]ফিকাস ইলাস্টিকা-র প্রাকৃতিক বা ভুমন্ডলীয় পরিসর উত্তর-পূর্ব ভারত, নেপাল, ভুটান, চীনের ইউনানা বা হুনান প্রদেশ থেকে মায়ানমার, ইন্দোনেশিয়া ও মালয়েশিয়া পর্যন্ত বিস্তৃত। বনসৃজনের ফলে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জ এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজ (ক্যারিবিয়ান দ্বীপপুঞ্জ) সহ বিশ্বের বেশিরভাগ গ্রীষ্মপ্রধান অঞ্চলে এই গাছের উপস্থিতি পরিলক্ষণীয়।[৪] ইউরোপ মহাদেশের ভূমধ্যসাগরীয় নাতিশীতোষ্ণ অঞ্চলজুড়ে এই গাছের হালকা উপস্থিতি দেখা যায়।
চাষাবাদ এবং মানবজীবনে ব্যবহার
[সম্পাদনা]ভারতীয় রাবার গাছ প্রকৃতিতে আপনা থেকে বেড়ে ওঠে বা কৃষিব্যবস্থার মাধ্যমে উৎপাদিত হয়ে থাকে, যদিও ভিন্ন ভিন্ন চাষের হাত ধরে এর নানাবিধ জাতগুলি বেড়ে ওঠে। এরকমই একটি জাত হল — 'ডেকোরা', যার বিস্তৃত ও গাঢ় সবুজ পাতা দেখা যায়, আবার এই জাতের গাছের পাতার মধ্যে হাতির দাঁতের বর্ণের শিরা পাতার দেখা যায়। বৈচিত্রের দরুন এই গাছের অন্যান্য জাতগুলিতে ধূসর, ক্রিম, সাদা, সবুজ বা হলুদ বর্ণের পাতা দেখা যায়। এই গাছ রোদে বা আংশিক ছায়ায়, প্রায় যে কোনও সুনিষ্কাশিত মাটিতে দ্রুত বৃদ্ধি পায়। অন্যান্য কিছু প্রজাতি হল 'দোশেরি' — যার হলুদ-বিচিত্র পাতা রয়েছে;'ভেরিয়েগাটা' — সাদা বা হলুদ মার্জিনাল শিরা-সহ হালকা সবুজ বর্ণের পাতা রয়েছে। মাটি আর জল দেওয়ার মধ্যেও এই গাছ উৎপাদনের জন্য ঈষৎ শুষ্কতার প্রয়োজন। সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ১০০–২০০ মিটার উচ্চতার ভূমি ফিকাস ইলাস্টিকা আবাদের জন্য প্রবলভাবে উপযোগী। বেলে দোঁয়াশ মাটি এই চাষের জন্য বেশ উপযুক্ত।
ফিকাস ইলাস্টিকা-র বায়বীয় শিকড় ভারতের মেঘালয় রাজ্যের শিলং থেকে ৯২ কিলোমিটার দক্ষিণে মাওলিনং গ্রামে একটি জীবন্ত সেতু তৈরি করেছে।[৫] আজ অবধি ভারতের মেঘালয়ে বায়বীয় শিকড় থেকে খাসিয়া আর জৈন্তা আদিবাসীদের পরিশ্রমে বোনা ছোটো ও বড় বেশ কয়েকটি প্রাকৃতিক সেতু রয়েছে।[৫] এর ওপর লাঠি বা পাথর খণ্ড ব্যবহার করে সেতুকে মানানসই করে তোলা হয়। যদিও এই সেতুগুলির জন্য ব্যবহৃত গাছগুলি খুব বড়, তবে বায়বীয় শিকড়গুলি তুলনায় ছোটো, এগুলো ১ ফুট লম্বা — আর এধরণের শিকড়-বিশিষ্ট জীবন্ত সেতু পূর্ণতা পেতে লাগে ১৫ বছরেরও বেশি সময়।[৫] অতীতে রাবার উৎপাদনে এই গাছের ল্যাটেক্স বা ক্ষীরের ব্যবহার হলেও বর্তমানে তা হয়না, কেননা এর ল্যাটেক্স উচ্চ-মানসম্মত নয়।
শোভাময়তা
[সম্পাদনা]ভারতীয় রাবার গাছ সারা বিশ্বে শোভাময় উদ্ভিদ হিসাবে জন্মায়। এই গাছগুলো হিমেল জলবায়ুতে হালকা তুষারপাত সহ্য করতে পারে, আর গ্রীষ্মমন্ডল থেকে ভূমধ্যসাগরীয় ভুখন্ডে, বা ঠান্ডা জলবায়ুতেও গৃহের অন্দরের বা উদ্যানের গাছ বা হাউস প্ল্যান্ট (অনেকটা বনসাই ধরণের) হিসাবেও বেড়ে ওঠে। এই গাছ তাই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের হাওয়াই দ্বীপপুঞ্জের উষ্ণ ও প্রখর রৌদ্রের আবহাওয়াতেও জন্মায়। তবে এই জায়গার গাছগুলির ডুমুর-জাতীয় ফলের সাথে এশিয়া মহাদেশের গাছগুলির ফলের গঠনে ভিন্নতা বিরাজমান।
চাষের মাধ্যমে এই উদ্ভিদের বংশবিস্তার সম্ভব, এক্ষেত্রে কাটিং বা লেয়ারিং বেশ গুরুত্বপূর্ণ। উদ্ভিদের সারা শরীরে দুধযুক্ত সাদা 'ল্যাটেক্স' বা তরুক্ষীর থাকে, যা থেকে রাবার তৈরির জন্য পরীক্ষা করা হয়ে থাকে। কিন্তু ভারতীয় রাবার গাছের বদলে, অর্থনৈতিক ও প্রযুক্তিগত ফলাফলের উপর ভিত্তি করে মূলত আমাজনের হেভেয়া ব্রাসিলিয়েনসিস গাছের তরুক্ষীর থেকেই প্রাকৃতিক রাবার উৎপাদিত হয়। এই গাছ প্রধানত উজ্জ্বল সূর্যালোক পছন্দ করে, তবে গরম তাপমাত্রা অবশ্যই নয়। খরা সহ্য করতে পারলেও এই গাছ আপাত ভাবে আর্দ্রতা পছন্দ করে। গ্রীষ্মমন্ডলীয় জলবায়ুতে এই গাছ বৃদ্ধি পায়। একধরণের 'হাইব্রিড' জাত 'রোবাস্টা' সাধারণত বনে জঙ্গলে জন্মানো ভারতীয় রাবার গাছের থেকে একটু বেশিই বিস্তৃত, শক্ত আর বৃহদাকার পাতাযুক্ত হয়। এইসব হাইব্রিড গোত্রের ভারতীয় রাবার গাছগুলোর পাতার আকৃতি ও বর্ণে বিভিন্নতা লক্ষ্যণীয়। এই গাছেরই অন্যতম জাত ফিকাস ইলাস্টিকা 'বারগান্ডি'-র পাতা আবার অনেকটা কালো-লালচে বা বেগুনি বর্ণের, ব্যবহৃত হয় ল্যান্ডসকেপিং আর অন্দরসজ্জায়।[৬]
তরুক্ষীর
[সম্পাদনা]ফিকাস ইলাস্টিকা গাছ দুধযুক্ত একরকমের সাদা ল্যাটেক্স বা তরুক্ষীর উৎপাদন করে থাকে, যা একপ্রকার রাসায়নিক যৌগ, যেটি গাছের রস থেকে পৃথক। এই তরুক্ষীর গাছের বিভিন্ন কোষ বা সেলে বহমান থাকে ও সংরক্ষিত হয়। এই তরুক্ষীর থেকে আগে প্রাকৃতিক রাবার তৈরি হত। বর্তমানে এই গাছের বদলে প্যারা রাবার বা হেভিয়া ব্রাসিলিয়েনসিস থেকে প্রাপ্ত তরুক্ষীর দ্বারা বাণিজ্যিক রাবার তৈরী করা হয়। হেভিয়া ব্রাসিলিয়েনসিসের মতোই ফিকাস ইলাস্টিকার তরুক্ষীর মানব চক্ষু ও ত্বকের জন্য কোনোমতেই ভালো নয়। তাই এর সরাসরি সংস্পর্শে আসা যেকোনো মানুষের পক্ষে ক্ষতিকর হয়ে থাকে।
চিত্রশালা
[সম্পাদনা]-
ভারতীয় রাবার গাছ একত্রে তৈরী করেছে একটি জীবন্ত সেতু, ১৮৫৪ সালের একটি চিত্র।
-
ফিকাস লুটিয়ার (ডানদিকে) তুলনায় বামদিকে ফিকাস ইলাস্টিকা-র পাতা।
-
ফাইকাস ইলাস্টিকা-র ডুমুর-জাতীয় ফল
-
ফিজির তে একটি সড়কের ধারে ভারতীয় রাবার গাছ — নীচের দিকের পাতা প্রতিনিয়ত ছাঁটার ফলে সুন্দর দেখাচ্ছে।
-
একটি সুবিশাল ফিকাস ইলাস্টিকা গাছ আর তার বায়বীয় শিকড়, ঘানা।
-
ভারতীয় রাবার গাছের একটি বিশেষ ধরণের জাত, নাম — ফিকাস ইলাস্টিকা 'রোবাস্টা', উদ্যানপালনে এর জনপ্রিয়তা রয়েছে।
-
ফিকাস ইলাস্টিকা-r আরো একটি বৈচিত্র্যময় জাত, সুদৃশ্য পাতা।
-
ফাইকাস ইলাস্টিকা, একে সাধারণত 'রাবার উদ্ভিদ' বলা হয়।
-
কালো বর্ণের পাতাযুক্ত ফিকাস ইলাস্টিকা
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "The Plant List"। theplantlist.org। ২ জুলাই ২০১৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪।
- ↑ Zhengyi Wu, Zhe-Kun Zhou & Michael G. Gilbert। "Ficus elastica"। Flora of China। Missouri Botanical Garden, St. Louis, MO & Harvard University Herbaria, Cambridge, MA। ২০ এপ্রিল ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ "Flora of North America, Ficus elastica Roxburgh ex Hornemann, 1819. India rubber plant"। ২৯ এপ্রিল ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারি ২০২৪।
- ↑ P Acevedo-Rodríguez; M. J Datiles। "Ficus elastica (rubber plant)"। cabidigitallibrary.org। CABI Compendium। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪।
- ↑ ক খ গ মাজেদুল নয়ন (২৩ ফেব্রুয়ারী ২০১৭)। "মেঘালয়ে জীবন্ত শেকড়ের সেতু"। banglanews24.com। ঢাকা। ৩০ অগাস্ট ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪।
- ↑ "ফিকাস ইলাস্টিকা বারগান্ডি"। yua.plantsfarm.com। সংগ্রহের তারিখ ১ ফেব্রুয়ারী ২০২৪।
পাদটীকা
[সম্পাদনা]- Sytsma KJ, Morawetz J, Pires C, Nepokroeff M, Conti E, Zjhra M, Hall JC, Chase MW (২০০২)। "Urticalean rosids: Circumscription, rosid ancestry, and phylogenetics based on rbcL, trnL–F, and ndhF sequences" (পিডিএফ)। American Journal of Botany। 89 (9): 1531–1546। ডিওআই:10.3732/ajb.89.9.1531 । পিএমআইডি 21665755।
- Berg, C.C.; Corner, E.J.H. (২০০৫)। Flora malesiana. Series I, Seed plants. Volume 17. Part 2, Moraceae (Ficus)। Leiden: National herbarium Nederland, Universiteit Leiden branch। আইএসবিএন 978-9-07123-661-7। ওসিএলসি 492578589।
- Acevedo-Rodríguez P, Strong MT, 2012. Catalogue of the Seed Plants of the West Indies. Smithsonian Contributions to Botany, 98:1192 pp. Washington DC, USA: Smithsonian Institution.
- Ficus elastica (rubber plant). M. J Datiles, P Acevedo-Rodríguez. CABI Compendium.
- Broome R, Sabir K, Carrington S, 2007. Plants of the Eastern Caribbean ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ১৪ ফেব্রুয়ারি ২০২০ তারিখে. Online database. Barbados: University of the West Indies.
- Chong KY, Tan HTW, Corlett RT, 2009. A checklist of the total vascular plant flora of Singapore: native, naturalised and cultivated species. Singapore: Raffles Museum of Biodiversity Research, National University of Singapore, 273 pp.
- Flora of Nicaragua, 2014. Flora of Nicaragua, Tropicos website. St. Louis, Missouri and Cambridge, Massachusetts, USA: Missouri Botanical Garden and Harvard University Herbaria.
- Funk V, Hollowell T, Berry P, Kelloff C, Alexander SN, 2007. Checklist of the plants of the Guiana Shield (Venezuela: Amazonas, Bolivar, Delta Amacuro; Guyana, Surinam, French Guiana). Contributions from the United States National Herbarium, 584 pp.
- Gilman EF, Watson DG, 2014. Ficus elastica, Fact Sheet ENH 411. Florida, USA: Environmental Horticulture Department, Institute of Food and Agricultural Sciences (IFAS), University of Florida.
- Merrill ED, 1923. An Enumeration of Philippine Flowering Plants. Vol. 2. Manila, Philippines: Bureau of printing.
- Starr F, Starr K, Loope L, 2003. Ficus elastica: Indian rubber tree. Hawaii, USA: United States Geological Survey.
- Strettell GW, 1876. The Ficus elastica in Burma proper: Or, A narrative of my journey in search of it: a descriptive account of its habits of growth and the process followed by the Kakhyens in the preparation of caoutchouc. Rangoon, Burma: Government Press.
বহিঃসংযোগ
[সম্পাদনা]- ভারতীয় রাবার – এনসাইক্লোপিডিয়া ব্রিটানিকা
- ভারতীয় রাবার – সায়েন্স ডাইরেক্ট
Text is available under the CC BY-SA 4.0 license; additional terms may apply.
Images, videos and audio are available under their respective licenses.