ভাঙ্গা–বেনাপোল এক্সপ্রেসওয়ে
নেই
নেই | |
---|---|
পথের তথ্য | |
এএইচ১-এর অংশ | |
দৈর্ঘ্য | ১২৯ কিমি (৮০ মা) |
প্রধান সংযোগস্থল | |
থেকে: | ভাঙ্গা ইন্টারচেঞ্জ, ভাঙ্গা, ফরিদপুর এন৮০৫ |
পর্যন্ত: | বেনাপোল ইন্টারচেঞ্জ, বেনাপোল, যশোর এন৭০৬ |
মহাসড়ক ব্যবস্থা | |
ভাঙ্গা–বেনাপোল এক্সপ্রেসওয়ে বাংলাদেশের একটি প্রস্তাবিত জাতীয় প্রবেশাধিকার-নিয়ন্ত্রিত মহাসড়ক। এই এক্সপ্রেসওয়ে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ দ্বারা পরিচালিত হবে।[১] এক্সপ্রেসটি এশীয় মহাসড়ক ১-এর সাথে সংযুক্ত হবে।[২]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ভারত থেকে বাংলাদেশে পণ্য আমদানির জন্য বেনাপোল স্থলবন্দর ব্যবহার করা হয়। আন্তর্জাতিক বাণিজ্যিক কার্যক্রমের সক্ষমতা বাড়াতে ভাঙ্গা উপজেলাত সঙ্গে স্থলবন্দরটিকে সংযুক্ত করে ৬ লেন বিশিষ্ট একটি এক্সপ্রেসওয়ে নির্মাণের প্রস্তাব করা হয়েছে। নির্মাণ প্রকল্পের জন্য এশীয় উন্নয়ন ব্যাংকের অর্থায়নে একটি সম্ভাব্যতা সমীক্ষা ও বিস্তারিত নকশা প্রস্তুত করা হয়েছে। এর নির্মাণ ব্যয় ৳১১,০৭২.৩৭ কোটি ধরা হয়েছে।[২] নির্মাণ প্রকল্পের অংশ হিসেবে ৫টি ফ্লাইওভার ও ৪টি বাইপাস সড়ক নির্মাণ করা হবে।[৩] প্রকল্পটির জন্য ২০২৫ সালের মধ্যে ৳৪২৩৬.৬০ কোটি ব্যয়ে ভূমি অধিগ্রহণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।[৪]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "নড়াইলে হয়নি বাইপাস সড়ক, ভোগাবে যানজট"। সমকাল। ৯ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ ক খ "এক্সপ্রেসওয়ের আদলে হবে ভাঙ্গা বেনাপোল সড়ক"। ভোরের কাগজ। ২১ জুলাই ২০২২। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ ফারুক, এসএম ওমর (৭ অক্টোবর ২০২২)। "ঝুলে আছে ভাঙ্গা-যশোর-বেনাপোল ছয় লেন সড়ক"। বাংলানিউজ২৪.কম। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩।
- ↑ "বেনাপোল-যশোর-ভাঙ্গা সড়ক ছয় লেনে উন্নীত হচ্ছে"। বণিক বার্তা। ১৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩। সংগ্রহের তারিখ ২৪ আগস্ট ২০২৩।
Text is available under the CC BY-SA 4.0 license; additional terms may apply.
Images, videos and audio are available under their respective licenses.