For faster navigation, this Iframe is preloading the Wikiwand page for বেন হিলফেনহস.

বেন হিলফেনহস

বেন হিলফেনহস
ব্যক্তিগত তথ্য
পূর্ণ নাম
বেঞ্জামিন উইলিয়াম হিলফেনহস
জন্ম (1983-03-15) ১৫ মার্চ ১৯৮৩ (বয়স ৪১)
আলভারস্টোন, তাসমানিয়া, অস্ট্রেলিয়া
ডাকনামহিলফি, জেন্টল বেন
উচ্চতা১৮৬ সে.মি.[]
ব্যাটিংয়ের ধরনডানহাতি
বোলিংয়ের ধরনডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়াম
ভূমিকাবোলার
আন্তর্জাতিক তথ্য
জাতীয় দল
টেস্ট অভিষেক
(ক্যাপ ৪০৭)
২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯ বনাম দক্ষিণ আফ্রিকা
শেষ টেস্ট১৪ ডিসেম্বর ২০১২ বনাম শ্রীলঙ্কা
ওডিআই অভিষেক
(ক্যাপ ১৬১)
১৪ জানুয়ারি ২০০৭ বনাম নিউজিল্যান্ড
শেষ ওডিআই২৫ মার্চ ২০১২ বনাম ওয়েস্ট ইন্ডিজ
ঘরোয়া দলের তথ্য
বছরদল
২০০৫-বর্তমানতাসমানিয়া
২০১১-বর্তমানহোবার্ট হারিকেন্স
২০১১-বর্তমানচেন্নাই সুপার কিংস
খেলোয়াড়ী জীবনের পরিসংখ্যান
প্রতিযোগিতা টেস্ট ওডিআই এফসি এলএ
ম্যাচ সংখ্যা ২৭ ২৫ ৮৭ ৭৪
রানের সংখ্যা ৩৫৫ ২৯ ১,০১৩ ৯৭
ব্যাটিং গড় ১৩.৬৫ ৯.৬৬ ১১.৭৭ ৮.৮১
১০০/৫০ ০/১ ০/০ ০/২ ০/০
সর্বোচ্চ রান ৫৬* ১৬ ৫৬* ১৮*
বল করেছে ৬,০৭৮ ১,১২৬ ১৯,৮১৭ ৩,৯২৯
উইকেট ৯৯ ২৯ ৩৪২ ৮৬
বোলিং গড় ২৭.৫০ ৩৭.০৬ ২৮.৫৫ ৩৫.৫৮
ইনিংসে ৫ উইকেট ১১
ম্যাচে ১০ উইকেট n/a n/a
সেরা বোলিং ৫/৭৫ ৫/৩৩ ৭/৫৮ ৫/৩৩
ক্যাচ/স্ট্যাম্পিং ৭/০ ১০/– ২৫/– ১৯/–
উৎস: CricketArchive, 29 July 2013

বেঞ্জামিন উইলিয়াম হিলফেনহস (/ˈhɪlfənhs/; জন্ম: ১৫ মার্চ, ১৯৮৩) তাসমানিয়া অঙ্গরাজ্যের আলভারস্টোন এলাকায় জন্মগ্রহণকারী অস্ট্রেলীয় ক্রিকেটার। অস্ট্রেলিয়া জাতীয় ক্রিকেট দলে খেলার পাশাপাশি ঘরোয়া ক্রিকেটে তাসমানিয়ার হয়ে খেলছেন। ডানহাতি ফাস্ট-মিডিয়ার বোলার হিসেবে বলকে সুইং করানোয় পারদর্শী তিনি। ক্লাব ক্রিকেটে তাসমানিয়া বিশ্ববিদ্যালয় ক্রিকেট ক্লাবে খেলছেন।

২০০৫-০৬ মৌসুমে প্রথম-শ্রেণীর ক্রিকেটে অভিষেক ঘটে তার। ঐ মৌসুমেই তাসমানিয়ার পক্ষে ৩৯ উইকেট নিয়ে রেকর্ড গড়েন। তন্মধ্যে নিজস্ব সেরা বোলিং করেন ৭/৫৮।

জানুয়ারি, ২০০৭ সালে হিলফেনহস অস্ট্রেলিয়ার পক্ষে একদিনের আন্তর্জাতিকটুয়েন্টি২০ আন্তর্জাতিক খেলার জন্য আমন্ত্রণ পান। পরের মাসেই ব্রাডম্যান বর্ষসেরা যুব ক্রিকেটার হিসেবে তাকে পুরস্কৃত করা হয়। ২০০৬-০৭ মৌসুমে প্রথমবারের মতো পুরা কাপ জয় করে তার ক্লাব ও তাসমানিয়ার বর্ষসেরা খেলোয়াড়ের স্বীকৃতি পান। আঘাতপ্রাপ্তির কারণে টেস্ট ক্রিকেট খেলার জন্য তাকে ২০০৯ সাল পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হয়।

খেলোয়াড়ী জীবন

[সম্পাদনা]

২০১০-১১ মৌসুমের অ্যাশেজ সিরিজে অস্ট্রেলিয়া দল ৩-১ ব্যবধানে ইংল্যান্ডের কাছে পরাজিত হয়। পাঁচ টেস্টের সিরিজে অস্ট্রেলিয়া দল তাদের সম্মুখ সারির চার ফাস্ট বোলার - মিচেল জনসন, পিটার সিডল, রায়ান হ্যারিস ও হিলফেনহস এবং অল-রাউন্ডার শেন ওয়াটসনকে বোলিং আক্রমণে নামায়। একটি টেস্টে অংশ না নিয়েও হিলফেনহস অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের তুলনায় সিরিজে অধিক ব্যর্থ ছিলেন। ৫৯.২৮ রান গড়ে তিনি মাত্র ৭ উইকেট পান ৯৪৭ বল ডেলিভারি করে।[]

তারপরও তিনি চেন্নাই সুপার কিংসের পক্ষে ইন্ডিয়ান প্রিমিয়ার লীগে ১০০,০০০ ডলারে চুক্তিবদ্ধ হন।[] কিন্তু আঘাতের কারণে এপ্রিল, ২০১১ সালে অনুষ্ঠিত প্রতিযোগিতায় খেলতে পারেননি।[]

পরবর্তীতে জুনে জিম্বাবুয়ে সফরে অস্ট্রেলিয়া এ দলের সদস্য মনোনীত হন। শ্রীলঙ্কা সফর ও পরের বছর দক্ষিণ আফ্রিকা সফরের জন্যে নিজেকে মেলে ধরার ক্ষেত্র সৃষ্টি হয়। দলের সদস্য হিসেবে মিচেল স্টার্ক, জেমস ফকনারট্রেন্ট কোপল্যান্ড ছিলেন। ধারণা করা হয়েছিল যে, হিলফেনহসের অভিজ্ঞতালদ্ধ জ্ঞান উদীয়মান ফাস্ট বোলারদের জন্য সুবিধা বয়ে নিয়ে আসবে। বিশেষতঃ স্টার্ক ও ফকনারের বলকে সুইং করার ক্ষমতা ছিল।[] কিন্তু জুলাইয়ে শ্রীলঙ্কা সফরের জন্য দল ঘোষণা করা হলে হিলফেনহসকে বাদ দেয়া হয়। দল নির্বাচক গ্রেগ চ্যাপেল এর কারণ হিসেবে তার পর্যাপ্ত যোগ্যতার অভাবকে দায়ী করেন।[]

ডিসেম্বরে দুই টেস্টের সফরে নিউজিল্যান্ড দল আসলে হিলফেনহসের দলে ফেরার সুযোগ সৃষ্টি হয়। কিন্ত দল নির্বাচকমণ্ডলী তরুণদের সুযোগ দিতে কম অভিজ্ঞতাসম্পন্ন খেলোয়াড়দেরকে প্রাধান্য দেয়। পরের মাসে ভারত দল অস্ট্রেলিয়া সফরে গেলে প্রথম টেস্টের জন্য ১৩-সদস্যের দলে তাকে অন্তর্ভুক্ত করে। এ প্রসঙ্গে দল নির্বাচক জন ইনভারারিটি বলেন যে, আমি মনে করি হিলফেনহসের শারীরিক ভঙ্গীমা ভালো ও গত বছরের তুলনায় উত্তরণ ঘটিয়েছেন। তিনি ছন্দ ফিরে পেয়েছেন ও ভালো অবস্থানে রয়েছেন। তিনি শক্ত, সামর্থ্যবান, দীর্ঘস্থায়ী ও অভিজ্ঞতাসম্পন্ন বোলার।[]

প্রথম টেস্ট হিসেবে বক্সিং ডে টেস্টের তিনি খেলার সুযোগ পান ও ভারতের প্রথম ইনিংসে ৫/৭৫ পান যা তার প্রথম পাঁচ উইকেট লাভ।[] পরের টেস্টেও তিনি দ্বিতীয়বারের মতো পাঁচ উইকেট পান ও দলকে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে রাখতে সাহায্য করেন।[] তৃতীয় টেস্টে ইনিংসের ব্যবধানে জয়লাভ করে অস্ট্রেলিয়া দল বর্ডার-গাভাস্কার ট্রফি জয় করে। ঐ টেস্টের উভয় ইনিংসে চারটি করে উইকেট পান। এরফলে তিনি প্রথমবারের মতো আইসিসি’র র‌্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষ দশে অন্তর্ভুক্ত হন।[১০] সিরিজে তিনি সর্বাধিক উইকেট সংগ্রাহক হন। ১৭.২২ গড়ে ২৭ উইকেট পান হিলফেনহস।[১১]

ব্যক্তিগত জীবন

[সম্পাদনা]

খেলার বাইরে তিনি গল্ফারের ভূমিকায় অবতীর্ণ হন।[১২] ম্যাকগ্রা ফাউন্ডেশনের উদ্যোগে ২০০৯ ম্যান অব ক্রিকেট ক্যালেন্ডারে মি. সেপ্টেম্বর নির্বাচিত হয়েছিলেন।[১৩] স্বভাবসূলভ নম্র-ভদ্র আচরণের প্রেক্ষিতে দলীয় সঙ্গীরা তাকে জেন্টল বেন নামে ডেকে থাকে।[১৪]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Ben Hilfenhaus"cricket.com.auCricket Australia। ১৬ জানুয়ারি ২০১৪ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৫ জানুয়ারি ২০১৪ 
  2. "Records / The Ashes, 2010/11 / Most wickets"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১১ 
  3. "Ben Hilfenhaus IPL 2011 Auction : Ben Hilfenhaus Sold to Chennai Super Kings for Rs 46 Lakh"The Times of India। ৯ জানুয়ারি ২০১১। ১২ জুলাই ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৯ জানুয়ারি ২০১১ 
  4. Sundar (৭ এপ্রিল ২০১১)। "Form watch – from the World Cup into the IPL"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১১ 
  5. Brettig, Daniel (২৩ মে ২০১১)। "Hilfenhaus not done – Chappell"। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১১ 
  6. "Copeland, Lyon bring confidence, freshness – Chappell"। ESPNcricinfo। ৩১ জুলাই ২০১১। সংগ্রহের তারিখ ২ নভেম্বর ২০১১ 
  7. Brettig, Daniel (২১ ডিসেম্বর ২০১১)। "Cowan, Marsh, Hilfenhaus named for Boxing Day"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২১ ডিসেম্বর ২০১১ 
  8. Lienert, Sam (২৮ ডিসেম্বর ২০১১)। "Ben Hilfenhaus credits a tough off-season and adjustments to his action for first five-wicket haul"। Fox Sports (Australia)। সংগ্রহের তারিখ ২৮ ডিসেম্বর ২০১১ 
  9. Coverdale, Brydon (৬ জানুয়ারি ২০১২)। "Hilfenhaus takes five in Australia's innings win"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ৬ জানুয়ারি ২০১২ 
  10. "Opportunity for England to win jackpot in series against Pakistan"। ICC। ১৬ জানুয়ারি ২০১২। ২০ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৭ জানুয়ারি ২০১২ 
  11. "Records / Border-Gavaskar Trophy, 2011/12 / Most wickets"। ESPNcricinfo। সংগ্রহের তারিখ ২৮ জানুয়ারি ২০১২ 
  12. "Australia's unassuming hero"BBC। ১২ আগস্ট ২০০৯। ১৩ আগস্ট ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০০৯ 
  13. "Heaven can wait"। Cricinfo। ২৬ ফেব্রুয়ারি ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ১২ আগস্ট ২০০৯ 
  14. "Australia's unassuming hero"BBC News। ১২ আগস্ট ২০০৯। সংগ্রহের তারিখ ২৬ এপ্রিল ২০১০ 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
{{bottomLinkPreText}} {{bottomLinkText}}
বেন হিলফেনহস
Listen to this article

This browser is not supported by Wikiwand :(
Wikiwand requires a browser with modern capabilities in order to provide you with the best reading experience.
Please download and use one of the following browsers:

This article was just edited, click to reload
This article has been deleted on Wikipedia (Why?)

Back to homepage

Please click Add in the dialog above
Please click Allow in the top-left corner,
then click Install Now in the dialog
Please click Open in the download dialog,
then click Install
Please click the "Downloads" icon in the Safari toolbar, open the first download in the list,
then click Install
{{::$root.activation.text}}

Install Wikiwand

Install on Chrome Install on Firefox
Don't forget to rate us

Tell your friends about Wikiwand!

Gmail Facebook Twitter Link

Enjoying Wikiwand?

Tell your friends and spread the love:
Share on Gmail Share on Facebook Share on Twitter Share on Buffer

Our magic isn't perfect

You can help our automatic cover photo selection by reporting an unsuitable photo.

This photo is visually disturbing This photo is not a good choice

Thank you for helping!


Your input will affect cover photo selection, along with input from other users.

X

Get ready for Wikiwand 2.0 🎉! the new version arrives on September 1st! Don't want to wait?