For faster navigation, this Iframe is preloading the Wikiwand page for বানৌজা জয়যাত্রা.

বানৌজা জয়যাত্রা

ইতিহাস
বাংলাদেশ
নাম: বানৌজা জয়যাত্রা
নির্মাতা: উচাং শিপইয়ার্ড
অভিষেক: ১৯৮৯
অর্জন: ১৪ নভেম্বর, ২০১৬
কমিশন লাভ: ১২ মার্চ, ২০১৭
শনাক্তকরণ: এস১৬২
অবস্থা: সক্রিয়
সাধারণ বৈশিষ্ট্য
প্রকার ও শ্রেণী: টাইপ ০৩৫জি ডুবোজাহাজ
ওজন: ১৬০৯ টন (ভাসমান) , ২১১০ টন (ডুবোন্ত)
দৈর্ঘ্য: ৭৬ মিটার (২৪৯ ফু)
প্রস্থ: ৭.৬ মিটার (২৫ ফু)
ড্রাফট: ৫.১ মিটার (১৭ ফু)
প্রচালনশক্তি: টাইপ ই৩৯০জেডসি-১ ডিজেল ইঞ্জিন, ৫২০০ অশ্বশক্তি
গতিবেগ:
  • ডুবোন্ত: ১৭ নট (৩১ কিমি/ঘ)
  • ভাসমান: ১৫ নট (২৮ কিমি/ঘ)
পরীক্ষিত গভীরতা: ৩০০ মিটার (৯৮০ ফু)
লোকবল: ৫৭ জন (১০ জন কর্মকর্তা)
সেন্সর এবং
কার্যপদ্ধতি:
  • সমুদ্রপৃষ্ঠ অনুসন্ধান রাডার: মার্ক ৫০ টোপল (স্নুপ ট্রে)
  • সক্রিয় সোনার: এইচ/এসকিউ২-২৬২সি
  • সাহায্যকারী সোনার: ফরাসি ডীইউইউএক্স-৫ এর চীনা সংস্করণ
  • যোগাযোগ: ম্যাগনাভোক্স স্যাটন্যাভ সিস্টেম
যান্ত্রিক যুদ্ধাস্ত্র
ও ফাঁদ:
টাইপ ৯২১এ ইডব্লিউ স্যুইট
রণসজ্জা: ৮ x ৫৩৩ মিমি টর্পেডো টিউব

বাংলাদেশ নৌবাহিনী জাহাজ (সংক্ষেপেঃ বানৌজা) জয়যাত্রা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর টাইপ ০৩৫ জি (মিং ক্লাস) ডিজেল ইলেকট্রিক ডুবোজাহাজ। টর্পেডো ও মাইন অস্ত্রে সজ্জিত এই ডুবোজাহাজটি শত্রু জাহাজ ও ডুবোজাহাজে আক্রমণ করতে সক্ষম। এছাড়া, শত্রু জাহাজের গতিবিধি পর্যবেক্ষণ এবং বিশেষ যুদ্ধকালীন দায়িত্ব পালন করতে সক্ষম। পাশাপাশি তেল-গ্যাস অনুসন্ধান ক্ষেত্র সমূহের অধিকতর নিরাপত্তা নিশ্চিতের মাধ্যমে দেশের সুনীল অর্থনীতির উন্নয়নে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে।[][][][][][][]

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

জাহাজটি তৈরি হয়েছিল ১৯৮৯ সালে চীনের নৌবাহিনীর ডুবোজাহাজ বহরের জন্য। ১৯৯০ থেকে এটি সেই বাহিনীতে ব্যবহৃত হয়ে আসছিল এবং তখন এর নিশান নাম্বার ছিল ৩৫৭। বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যোগদানের পূর্বে একে সংস্কার ও আধুনিকায়ন করে এর কার্যক্ষমতা ২০৩০ পর্যন্ত করা হয়। আধুনিকায়নের সময় জাহাজটিতে নতুন সেন্সর এবং যোগাযোগ ব্যবস্থা সংযোজন করা হয়।

কর্মজীবন

[সম্পাদনা]

১৪ই নভেম্বর ২০১৬ সালে নৌযানটি বাংলাদেশের নিকট হস্তান্তর করা হয়।[][] এটি চট্টগ্রাম বন্দরে এসে পৌছায় ২২ ডিসেম্বর ২০১৬-এ।[১০] এটি বাংলাদেশ নৌবাহীতে যোগদান করে ১২ মার্চ ২০১৭ সালে।[১১]

সেন্সর

[সম্পাদনা]

'জয়যাত্রায় ব্যবহৃত হয়েছে চীনা এইচ/এসকিউ২-২৬২সি সক্রিয় সোনার (পাইক জ এমজি-১০০ এর উন্নত সংস্করণ) এবং ফরাসি ডীইউইউএক্স-৫ সোনারের চীনা সংস্করণ, যা ইএস৫এফ সোনার একীভূতকরণ পদ্ধতি দ্বারা একীভূত করা হয়েছে।

ডুবোজাহাজটিতে ব্যবহৃত হয়েছে মার্ক ৫০ টোপল (স্নুপ ট্রে) সমুদ্রপৃষ্ঠ অনুসন্ধান রাডার, যোগাযোগের জন্য একটি ম্যাগনাভোক্স স্যাটন্যাভ পদ্বতি এবং টাইপ ৯২১এ ইডব্লিউ স্যুইট।

রণসজ্জা

[সম্পাদনা]

জয়যাত্রায় আছে ৮টি ৫৩৩ মিমি (২১.০ ইঞ্চি) টর্পেডো টিউব যা ১৪টি ওয়াইইউ-৪ জাহাজ বিধ্বংসী ভারী টর্পেডো নিক্ষেপে ব্যবহৃত হয়। বিকল্প হিসেবে এই ডুবোজাহাজটি ৩২ টি নৌ-মাইন বহন করতে সক্ষম।[১২]

আরও দেখুন

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "বাংলাদেশ নৌবাহিনী প্রধানের নিকট প্রথমবারের মত দুটি সাবমেরিন হস্তান্তর করলো চীন সরকার"আইএসপিআর। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৭ 
  2. "প্রথমবারের মত দু'টি সাবমেরিন সংযোজনের মাধ্যমে ত্রিমাত্রিক শক্তি হিসেবে বাংলাদেশ নৌবাহিনীর আত্মপ্রকাশ– সাবমেরিন 'নবযাত্রা' ও 'জয়যাত্রা' এর কমিশনিং করলেন মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা"আইএসপিআর। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-১১-২৭ 
  3. "বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যুক্ত হলো দুটি সাবমেরিন"বিবিসি বাংলা। ১২ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২১ 
  4. "যুক্ত হলো দুই সাবমেরিন, ত্রিমাত্রিক যাত্রায় নৌবাহিনী" 
  5. "বাংলাদেশ নৌবাহিনীর যুদ্ধজাহাজ ও সাবমেরিন নিয়ে ইত্যাদির তথ্যসমৃদ্ধ প্রতিবেদন" 
  6. "Bangladesh its first station submarine base . cox bazer pekua bns sheik hasina naval" 
  7. "first submarine base operation শেখ হাসিনা বাংলাদেশ নৌবাহিনীর প্রথম পূর্ণাঙ্গ ডুবোজাহাজ ঘাঁটি" 
  8. "Bangladesh Navy gets 2 submarines"The Daily Star। ১৪ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  9. "Bangladesh takes delivery of two submarines from China"Yahoo News। ১৪ নভেম্বর ২০১৬। ১৫ নভেম্বর ২০১৬ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৪ নভেম্বর ২০১৬ 
  10. "2 submarines for Navy arrive at Ctg port"The Daily Star। ২২ ডিসেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ২২ ডিসেম্বর ২০১৬ 
  11. "বাংলাদেশ নৌবাহিনীতে যুক্ত হলো দুটি সাবমেরিন"বিবিসি বাংলা। ১২ মার্চ ২০১৭। সংগ্রহের তারিখ ২৭ নভেম্বর ২০২১ 
  12. "Bangladesh receives two refurbished Type 035 submarines from China"। IHS Jane's 360। ১৫ নভেম্বর ২০১৬। সংগ্রহের তারিখ ১৭ নভেম্বর ২০১৬ 
{{bottomLinkPreText}} {{bottomLinkText}}
বানৌজা জয়যাত্রা
Listen to this article

This browser is not supported by Wikiwand :(
Wikiwand requires a browser with modern capabilities in order to provide you with the best reading experience.
Please download and use one of the following browsers:

This article was just edited, click to reload
This article has been deleted on Wikipedia (Why?)

Back to homepage

Please click Add in the dialog above
Please click Allow in the top-left corner,
then click Install Now in the dialog
Please click Open in the download dialog,
then click Install
Please click the "Downloads" icon in the Safari toolbar, open the first download in the list,
then click Install
{{::$root.activation.text}}

Install Wikiwand

Install on Chrome Install on Firefox
Don't forget to rate us

Tell your friends about Wikiwand!

Gmail Facebook Twitter Link

Enjoying Wikiwand?

Tell your friends and spread the love:
Share on Gmail Share on Facebook Share on Twitter Share on Buffer

Our magic isn't perfect

You can help our automatic cover photo selection by reporting an unsuitable photo.

This photo is visually disturbing This photo is not a good choice

Thank you for helping!


Your input will affect cover photo selection, along with input from other users.

X

Get ready for Wikiwand 2.0 🎉! the new version arrives on September 1st! Don't want to wait?