For faster navigation, this Iframe is preloading the Wikiwand page for চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়.

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
প্রাক্তন নামসমূহ
চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম
ধরনপ্রকৌশল, সরকারি বিশ্ববিদ্যালয়
স্থাপিত১৯৬৮: চট্টগ্রাম ইঞ্জিনিয়ারিং কলেজ
১৯৮৬: বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি, চট্টগ্রাম (বিআইটি চট্টগ্রাম)
২০০৩: চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
আচার্যরাষ্ট্রপতি মোহাম্মদ সাহাবুদ্দিন
উপাচার্যপদ শূন্য
শিক্ষায়তনিক ব্যক্তিবর্গ
আনু. ২০০
প্রশাসনিক ব্যক্তিবর্গ
আনু. ৩৫০
শিক্ষার্থীআনু. ৪৫০০
স্নাতকআনু. ৩৭০০
স্নাতকোত্তরআনু. ৮০০
ঠিকানা,
৪৩৪৯
,
২২°২৭′৩৬″ উত্তর ৯১°৫৮′১৬″ পূর্ব / ২২.৪৫৯৮৭৬° উত্তর ৯১.৯৭১১৫৪° পূর্ব / 22.459876; 91.971154
শিক্ষাঙ্গনশহরের উপকন্ঠে, ১৬৯ একর (০.৬৬ বর্গ কি.মি.)
ভাষাইংরেজি
সংক্ষিপ্ত নামচুয়েট
অধিভুক্তিবিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন
ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশন, বাংলাদেশ
ওয়েবসাইটwww.cuet.ac.bd
মানচিত্র
চুয়েট প্রবেশপথ

চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় (সংক্ষেপে চুয়েট) বাংলাদেশের অন্যতম শীর্ষস্থানীয় সরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়। এটি দক্ষিণ-পূর্বাঞ্চলীয় চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত। এটি চট্টগ্রাম শহর থেকে ২৫ কিলোমিটার দূরে রাউজান থানায় অবস্থিত। এর পূর্বতন নাম ছিল বাংলাদেশ ইনস্টিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), চট্টগ্রাম এবং তার পূর্বে চট্টগ্রাম ইনজিনিয়ারিং কলেজ। ১লা সেপ্টেম্বর ২০০৩ সালে এটি বর্তমান নাম ধারণ করে। প্রায় সাড়ে চার হাজার শিক্ষার্থী এখানে প্রকৌশল, স্থাপত্য, নগর পরিকল্পনাবিজ্ঞান বিষয়ে স্নাতক ও স্নাতকোত্তর পর্যায়ে পড়াশোনা করে।

অবস্থান

[সম্পাদনা]

চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় চট্টগ্রাম বিভাগের চট্টগ্রাম জেলায় অবস্থিত। এটি রাউজান উপজেলার পাহাড়তলী ইউনিয়নে চট্টগ্রাম–কাপ্তাই মহাসড়কের পাশে অবস্থিত। ২১০ মেগাওয়াট ক্ষমতাসম্পন্ন রাউজান তাপ বিদ্যুৎ কেন্দ্র চুয়েট ক্যাম্পাসের কাছেই অবস্থিত। এটি কাপ্তাই রাস্তার মাথা থেকে প্রায় ১৬ কিলোমটার দূরে ও বহদ্দারহাট বাস স্ট্যান্ড থেকে প্রায় ২০ কিলোমিটার দূরে অবস্থিত।

চুয়েটের বিপরীত প্রান্তে ইমাম গাজ্জালী বিশ্ববিদালয় কলেজ অবস্থিত। বিশ্ববিদ্যালয় থেকে প্রায় ৫ কিলোমিটার দূরে কর্ণফুলী নদী বহমান।

ইতিহাস

[সম্পাদনা]

চট্টগ্রামে একটি প্রকৌশল শিক্ষালয় প্রতিষ্ঠা করার উদ্দেশ্যে ২৮ ডিসেম্বর, ১৯৬৮ সালে 'চট্টগ্রাম প্রকৌশল কলেজ' নামে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের ইঞ্জিনিয়ারিং অনুষদের অধীনে এটি যাত্রা শুরু করে। ভর্তি শুরু হয় ১৯৬৮-৬৯ শিক্ষাবর্ষ হতে। ১লা জুলাই ১৯৮৬ সালে এটি বাংলাদেশ ইন্সটিটিউট অব টেকনোলজি (বিআইটি), চট্টগ্রাম রুপে উন্নীত করা হয়। পরবর্তীতে ১লা সেপ্টেম্বর, ২০০৩ সালে একটি সরকারি অধ্যাদেশের মাধ্যমে এটিকে পূর্ণাঙ্গ প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ের মর্যাদা দেয়া হয়।[]

এছাড়া বিআইটি ঢাকা, বিআইটি খুলনা ও বিআইটি রাজশাহী নামে আরো ৩টি ইন্সটিটিউট অফ টেকনোলজি ছিল যেগুলি পরবর্তিতে যথাক্রমে ঢাকা প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়, খুলনা প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়, রাজশাহী প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় তে রূপান্তর করা হয়।

১৯৭১ সালের বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে চুয়েটের তারেক হুদা এবং মোঃ শাহ নামের ২ জন ছাত্র শহীদ হন। তাদের নামে বর্তমানে ছাত্রদের দুটি আবাসিক হলের নামকরণ করা হয়েছে- শহীদ মোহাম্মদ শাহ হল এবং শহীদ তারেক হুদা হল।[]

ক্যাম্পাস

[সম্পাদনা]
একাডেমিক রোড
চুয়েটের প্রধান সড়ক

প্রাকৃতিক সৌন্দর্য মণ্ডিত চুয়েট ক্যাম্পাস ১৬৯ একর এলাকা জুড়ে বিস্তৃত। ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বিভিন্ন অনুষদের জন্য আলাদা ভবন, প্রশাসনিক ভবন, অডিটোরিয়াম, লাইব্রেরি ভবন, ওয়ার্কশপ, গবেষণাগার, ছাত্র/ছাত্রী নিবাস, শিক্ষকদের কোয়ার্টার, ক্যান্টিন, শহীদ মিনার, সোনালি ব্যাংকের শাখা, পোস্ট অফিস, মসজিদ, কনফেকশনারি, মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। ক্যাম্পাস এলাকার ভেতরেই রয়েছে একটি প্রাকৃতিক হ্রদ, কয়েকটি পাহাড় ও নানান ধরনের গাছগাছালি। ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে একটি সুবিশাল মাঠ রয়েছে। ক্যাম্পাসে ছেলে শিক্ষার্থীদের জন্য ৫ টি হল এবং মেয়ে শিক্ষার্থীদের জন্য ২ টি হল (আরও একটি করে ছাত্র ও ছাত্রী হল নির্মাণাধীন) রয়েছে। এছাড়াও ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ২ টি ইলেক্ট্রিকাল সাবস্টেশন রয়েছে।

এছাড়াও বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসের ভেতরে 'চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় স্কুল এন্ড কলেজ' অবস্থিত।

ভাষা শহীদদের স্মরণে স্থাপিত স্মৃতি স্তম্ভ।

প্রধান প্রধান ভবন

[সম্পাদনা]
  • পুরকৌশল ভবন- এতে পুরকৌশল এবং দুর্যোগ ও পরিবেশগত কৌশল বিভাগ অবস্থিত।
  • তড়িৎ ও যন্ত্রকৌশল ভবন - এতে তড়িৎ কৌশল, টেলিযোগাযোগ কৌশল, যন্ত্রকৌশল ও খনিজ কৌশল বিভাগ অবস্থিত।
  • নতুন একাডেমিক ভবন - এই ভবনে স্থাপত্য বিভাগ, কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ, টেলিকমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ এবং নগর পরিকল্পনা বিভাগ অবস্থিত।
  • প্রি-ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন - এই ভবনে আছে গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, মানবিক বিভাগ।
  • প্রশাসনিক ভবন - সকল প্রশাসনিক কাজ এই ভবনে হয়ে থাকে।
  • প্রকৌশল ভবন - বিশ্ববিদ্যালয়ের উন্নয়নমূলক কাজে প্রকৌশল সহায়তা ও অন্যান্য কাজ এই ভবন থেকে নিয়ন্ত্রণ করা হয়।
  • পুরাতন লাইব্রেরি ভবন - এটি আইআইসিটি ভবনের পাশে অবস্থিত পুরাতন লাইব্রেরি ভবন।
  • নতুন লাইব্রেরি ভবন - এটি পুরকৌশল ভবনের পাশে অবস্থিত নতুন নির্মিত লাইব্রেরি ভবন।
  • মিলনায়তন - বিভিন্ন সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান আয়োজিত হয়।
  • গ্যালারী - পূর্ব ও পশ্চিম গ্যালারি নামে দুটি গ্যালারি আছে, যেখানে বিভিন্ন সেমিনার ও আলোচনা সভা আয়োজিত হয়।
  • ওয়ার্কশপ - এখানে পুরকৌশল ও যন্ত্রকৌশল বিভাগের উডশপ, মেশিনশপ, ওয়েল্ডিং শপ রয়েছে।

মেডিকেল সেন্টার

[সম্পাদনা]

প্রাথমিক চিকিৎসা প্রদানের উদ্দেশ্যে চুয়েটে একটি মেডিকেল সেন্টার রয়েছে। এটি ২০ শয্যাবিশিষ্ট। প্রয়োজনীয় সংখ্যক চিকিৎসক এখানে চিকিৎসা কার্যে নিয়োজিত আছেন। গুরুতর রোগীদের মেডিকেল সেন্টারের নিজস্ব এ্যাম্বুলেন্সের মাধ্যমে বড় হাসপাতাল নিয়ে যাওয়া হয়।

মসজিদ

[সম্পাদনা]
চুয়েট কেন্দ্রীয় মসজিদ।

ক্যাম্পাসে থাকা শিক্ষার্থী, কর্মচারী ও শিক্ষকদের জন্য চুয়েটে ৫৬০ বর্গমিটার আয়তনের একটি মসজিদ রয়েছে।

ক্যাফেটেরিয়া

[সম্পাদনা]
কেন্দ্রীয় লাইব্রেরি।

বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরে ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্রে (টিএসসি) ক্যাফেটেরিয়া অবস্থিত। এছাড়া তিনটি ক্যান্টিন রয়েছে।এর মাঝে দুটি ক্যান্টিন বিশ্ববিদ্যালয়ের গেইট থেকে ক্যাম্পাসের অভ্যন্তরে প্রবেশপথে গোলচত্বরের বাম পাশে অবস্থিত এবং অপর একটি পুরকৌশল ভবনের পেছনে অবস্থিত।

মিলনায়তন

[সম্পাদনা]
মিলনায়তন

বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ৫০০ আসনের একটি কেন্দ্রীয় মিলনায়তন কমপ্লেক্স রয়েছে। এতে আধুনিক সকল সুযোগ সুবিধা বিদ্যমান। বছরের বিভিন্ন সময়ে মিলনায়তনে বিভিন্ন সেমিনার, সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান, মেলা, চলচ্চিত্র উৎসব ইত্যাদির আয়োজন করা হয়ে থাকে।

লাইব্রেরি

[সম্পাদনা]
পুরাতন লাইব্রেরি ভবন।

বিশ্ববিদ্যালয়ের দোতলা গোলাকার লাইব্রেরি ভবনটি ক্যাম্পাসের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। লাইব্রেরিতে শীতাতপ নিয়ন্ত্রিত পরিবেশে একসাথে প্রায় ২০০ জন শিক্ষার্থীর একসাথে অধ্যয়ন করার ব্যবস্থা আছে। চুয়েট লাইব্রেরিতে রেফারেন্স ও জার্নালের একটি বিশাল সংগ্রহ রয়েছে। লাইব্রেরি কার্ডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীরা এখান থেকে বই নিতে পারে। প্রতিদিন ৫টি ভিন্ন দৈনিক পত্রিকা রাখা হয়। এছাড়া বেশ কিছু ম্যাগাজিনের নিয়মিত সকল সংস্করণ রাখা হয়।এখানে শিক্ষার্থীদের জন্য ফটওস্ট্যাট করার ব্যবস্থা আছে। শিক্ষার্থীদের ব্যবহারের জন্য এখানে ইন্টারনেট সংযোগ সহ পর্যাপ্ত সংখ্যক কম্পিউটার রয়েছে।

পরিবহন ব্যবস্থা

[সম্পাদনা]

চুয়েটের শিক্ষক-শিক্ষার্থী-কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিবহনের জন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব ১৪টি বাস সাপ্তাহিক কার্যদিবসগুলোতে ক্যাম্পাস ও শহরের মধ্যে যাতায়াত করে থাকে। বাসগুলো প্রতি কার্যদিবসে তিনবার শহর থেকে ছাত্র-ছাত্রীদের আনা-নেওয়া করে । কাপ্তাই-রাস্তায় সাধারণ পরিবহন হিসেবে সিএনজি-আটোরিক্সা এবং লোকাল বাস চলাচল করে থাকে। তবে রাত ৮:০০ টার পর সাধারণ পরিবহন বাস চলাচল বন্ধ হয়ে যায়।

অনুষদ এবং বিভাগ সমূহ

[সম্পাদনা]

চট্টগ্রাম প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয় (চুয়েট) এ বর্তমানে ৫ টি অনুষদের অধীনে ১৩ টি বিভাগ রয়েছে।

অনুষদের নাম বিভাগ সমূহ স্নাতক শ্রেণীতে আসনসংখ্যা
তড়িৎ এবং কম্পিউটার প্রকৌশল অনুষদ
  • তড়িৎ এবং ইলেকট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ
  • কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগ
  • ইলেকট্রনিক্স ও টেলিকমিউনিকেশন প্রকৌশল বিভাগ
  • ১৮০
  • ১৩০
  • ৬০
পুরকৌশল অনুষদ
  • পুরকৌশল বিভাগ
  • পানিসম্পদ কৌশল বিভাগ
  • দূর্যোগ ও পরিবেশ কৌশল বিভাগ
  • ১৩০+২ (উপজাতি কোটা)
  • ৩০
যন্ত্র প্রকৌশল অনুষদ
  • যন্ত্র প্রকৌশল বিভাগ
  • পেট্রোলিয়াম ও মাইনিং প্রকৌশল বিভাগ
  • মেকাট্রনিক্স ও ইন্ড্রাষ্টিয়াল প্রকৌশল বিভাগ
  • ১৮০
  • ৩০
  • ৩০
প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ
  • রসায়ন বিভাগ
  • গণিত বিভাগ
  • পদার্থ বিজ্ঞান বিভাগ
স্থাপত্য এবং পরিকল্পনা অনুষদ
  • স্থাপত্য বিভাগ
  • নগর ও অঞ্চল পরিকল্পনা বিভাগ
  • মানবিক বিভাগ
  • ৩০
  • ৬০

ভর্তি

[সম্পাদনা]
তড়িৎ ও যন্ত্র প্রকৌশল ভবন।

চুয়েটে স্নাতক শ্রেণীতে লেভেল -১ টার্ম-১ এ শিক্ষার্থী ভর্তি করা হয় । ভর্তির শিক্ষার্থী বাছাই একটি প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষার মাধ্যমে করা হয়। সাধারণত অক্টোবর বা নভেম্বর মাসে ভর্তি ফর্ম প্রকাশ হয়। উচ্চ মাধ্যমিক পরীক্ষায় গণিত, পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন ও ইংরেজিতে একটি ন্যূনতম গ্রেড পয়েন্ট থাকলে একজন ভর্তিচ্ছুক ফর্ম সংগ্রহ করতে পারে। ভর্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণের সুযোগ প্রদানের জন্য উল্লেখিত ৪টি বিষয়ে সর্বোচ্চ গ্রেডপয়েন্ট অনুসারে প্রথম ১০০০০ জনের একটি তালিকা(শর্টলিস্ট) প্রকাশ করা হয়। এই ১০০০০ জন পরীক্ষার্থীদের ভর্তি পরীক্ষা নেয়া হয় এবং তাদের মধ্য থেকে মেধাতালিকার প্রথম ৮৩০ জন কে ভর্তি করানো হয়। ১০০০০ তম শিক্ষার্থীর সমান জিপিএ প্রাপ্ত সকলকে ভর্তি পরীক্ষার সুযোগ দেওয়া হয় এবং শর্টলিস্টে অনির্বাচিত শিক্ষার্থীদের আবেদন ফি ফেরত দেওয়া হয় প্রসেসিং ফি বাদ দিয়ে। "ক" ও "খ" এই দুটি বিভাগে ভর্তি পরীক্ষা গ্রহণ করা হয়। শুধু প্রকৌশল বিভাগসমূহ ও নগর পরিকল্পনা বিভাগের জন্য "ক" বিভাগে এবং প্রকৌশল বিভাগসমূহ, নগর পরিকল্পনা ও স্থাপত্য বিভাগের জন্য "খ" বিভাগে পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। "ক" বিভাগের পরীক্ষা লিখিত পদ্ধতিতে নেয়া হয়ে থাকে। এছাড়া "খ" বিভাগের ভর্তিচ্ছুদের ২ ঘণ্টাব্যাপী অনুষ্ঠেয় মুক্তহস্ত অঙ্কন পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়।

স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি তে ভর্তির জন্য স্নাতক শ্রেনীর প্রাপ্ত সিজিপিএ বিবেচনা করা হয় এবং ভর্তিচ্ছুদের ইন্টারভিউ গ্রহণ করা হয়।

একাডেমিক ক্যালেন্ডার

[সম্পাদনা]

স্নাতক শ্রেণীতে প্রতিটি লেভেল (শিক্ষাবর্ষে) দুটি করে টার্ম থাকে।চার লেভেল শেষ হলে একজন শিক্ষার্থী তার স্নাতক সম্পন্ন করে থাকে।এই ২টি টার্ম হল টার্ম-১, টার্ম-২ এছাড়া আছে শর্ট টার্ম। টার্ম ১ ও ২ প্রতিটি ১৯ সপ্তাহ করে এবং শর্ট টার্ম ২ সপ্তাহ ক্লাস চলাকালীন । টার্ম ১ ও ২ এ ১৩ সপ্তাহ করে ক্লাস, মিড টার্ম ১ সপ্তাহ । টার্ম ব্রেক ১ সপ্তাহ। পরীক্ষা পূর্ব প্রস্তুতি প্রতি পরীক্ষার আগে ৬ দিন,সুপার ডিএল পদ্ধতি। ৫ সপ্তাহ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। প্রতিটি সপ্তাহে ৫টি কার্যদিবস। শুক্র ও শনিবার সাপ্তাহিক ছুটি।সকল পরীক্ষার ফলাফল গ্রেডিং পদ্ধতিতে প্রকাশ করা হয়[]

শিক্ষার মাধ্যম

[সম্পাদনা]

চুয়েটে শিক্ষার মাধ্যম ইংরেজি। পরীক্ষার মাধ্যমও ইংরেজি। সকল প্রশাসনিক কাজকর্মে ইংরেজি ব্যবহার করা হয়। বাংলা ভাষা দ্বিতীয় একাডেমিক ভাষা হিসেবে ব্যবহৃত হয়। বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরী কমিশন প্রনীত সিলেবাস অনুসারে এখানে পাঠদান করা হয়। উল্ল্যেখ্য দেশের ৪টি সরকারি প্রকৌশল বিশ্ববিদ্যালয়ে একই সিলেবাস অনুসরণ করা হয়।[তথ্যসূত্র প্রয়োজন]

পরিচালনা পর্ষদ

[সম্পাদনা]
প্রশাসনিক ভবন

আচার্য

[সম্পাদনা]



উপাচার্য

[সম্পাদনা]

বর্তমানে নেই।

অনুষদের ডীনগণ

[সম্পাদনা]
  • পুরকৌশল অনুষদ - প্রফেসর ড. মোহাম্মদ হজরত আলি
  • যন্ত্রকৌশল অনুষদ - প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মাহবুবুল আলম
  • তড়িৎ ও কম্পিউটার কৌশল অনুষদ - প্রফেসর ড. মাহমুদ আবদুল মতিন ভুঁইয়া
  • স্থাপত্য ও নগর পরিকল্পনা অনুষদ - প্রফেসর ড. মোস্তফা কামাল
  • প্রকৌশল ও প্রযুক্তি অনুষদ - প্রফেসর ড. আশুতোষ সাহা

বিভাগীয় প্রধানগণ

[সম্পাদনা]
  • পুরকৌশল বিভাগ - প্রফেসর ড. মোঃ মইনুল ইসলাম
  • তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক প্রকৌশল বিভাগ - প্রফেসর ড. মোহাম্মদ আহসান উল্লাহ
  • যন্ত্রপ্রকৌশল বিভাগ - প্রফেসর ড. সজল চন্দ্র বণিক
  • ইলেক্ট্রনিক ও টেলিকমিউনিকেশন প্রকৌশল বিভাগ - ড। কাজী দেলোয়ার হোসেন
  • কম্পিউটার প্রকৌশল অনুষদ - প্রফেসর ড. মোহাম্মদ মশিউল হক
  • স্থাপত্য বিভাগ - সুলতান মোহাম্মদ ফারুক
  • নগর ও পরিকল্পনা বিভাগ - মোহাম্মদ মইনুল ইসলাম
  • পেট্রোলিয়াম ও মাইনিং প্রকৌশল বিভাগ - প্রফেসর ড. জামালউদ্দিন আহমেদ
  • দুর্যোগ ও পরিবেশ প্রকৌশল - সুলতান মোহাম্মদ ফারুক
  • পুর ও পানিসম্পদ প্রকৌশল - ড. মোহাম্মদ রিয়াজ আকতার মল্লিক
  • মেকাট্রনিক্স ও ইন্ডাস্ট্রিয়াল প্রকৌশল - ড. কাজী আফজালুর রহমান
  • পদার্থবিদ্যা বিভাগ - প্রফেসর ড. স্বপন কুমার রায়
  • রসায়ন বিভাগ - প্রফেসর ড. এ. এইচ. রাশেদুল হোসেন
  • গণিত বিভাগ - প্রফেসর ড. মোহাম্মদ ইয়াকুব আলি
  • মানবিক বিভাগ - প্রফেসর ড. মোহাম্মদ কামরুল হাসান

কমিটিসমূহ

[সম্পাদনা]
  • সিণ্ডিকেট
  • একাডেমিক কাউন্সিল
  • ফাইন্যন্স কমিটি
  • পি এন্ড ডি কমিটি

গবেষণাগারসমূহ

[সম্পাদনা]
মেকানিকাল ওয়ার্কশপ।

তড়িৎ ও ইলেক্ট্রনিক কৌশল বিভাগ

[সম্পাদনা]
  • সার্কিট এন্ড মেসারমেন্ট ল্যাবরেটরি
  • ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাবরেটরি
  • মেশিন এন্ড রিনিউএবল এনার্জী ল্যাবরেটরি
  • মাইক্রোওয়েভ এন্ড কমিউনিকেশন ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক্স এন্ড মাইক্রোপ্রসেসর ল্যাবরেটরি
  • সিমুলেশন ল্যাবরেটরি
  • ভিএলএসআই (VLSI) এন্ড ডিজিটাল সিগন্যাল প্রসেসিং ল্যাবরেটরি
  • পাওয়ার ইলেক্ট্রনিক্স ল্যাবরেটরি
  • পাওয়ার সিস্টেম এন্ড প্রটেকশান ল্যাবরেটরি
  • হাই ভোল্টেজ ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
পেট্রোলিয়াম এন্ড মাইনিং ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন

যন্ত্রকৌশল বিভাগ

[সম্পাদনা]
  • ফ্লুইড মেকানিক্স ল্যাবরেটরি
  • থার্মাল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • অন্তর্দহ ইঞ্জিন ল্যাবরেটরি
  • এপ্লাইড মেকানিক্স ল্যাবরেটরি
  • মেকাট্রনিক্স ল্যাবরেটরি
  • মেসারমেন্ট প্র্যক্টিস ল্যাবরেটরি
  • ওয়ার্কশপ
  • যন্ত্রকৌশল অঙ্কন রুম
  • কম্পিউটার ল্যাবরেটরি

পুরকৌশল বিভাগ

[সম্পাদনা]
সিভিল ইঞ্জিনিয়ারিং ভবন।
  • স্ট্রাকচারাল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • জিও-টেকনিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • এনভায়রনমেন্টাল ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • ট্রান্সপোর্টেশান ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • হাইড্রলিক ইঞ্জিনিয়ারিং ল্যাবরেটরি
  • ওয়ার্কশপ
  • পুরোকৌশল অঙ্কন রুম

কম্পিউটার কৌশল বিভাগ

[সম্পাদনা]
  • কম্পিউটার ল্যাবরেটরি - ১
  • কম্পিউটার ল্যাবরেটরি - ২
  • কম্পিউটার হার্ডওয়ার ল্যাবরেটরি
  • ডিজিটাল ইলেক্ট্রনিক ল্যাবরেটরি
  • প্রোগ্রামেবল লজিক কন্ট্রোলার (PLC) ল্যাবরেটরি
  • রোবোটিক্স ল্যাবরেটরি
  • মাইক্রোপ্রসেসর এন্ড ইন্টারফেইসিং ল্যাবরেটরি
  • অপারেটিং সিস্টেম ল্যাবরেটরি

পদার্থবিদ্যা ও রসায়ন বিভাগ

[সম্পাদনা]
  • পদার্থবিজ্ঞানের সাধারণ পরীক্ষাসমূহের জন্য একটি ও আলোকবিজ্ঞান সংক্রান্ত পরীক্ষাসমূহের জন্য একটি মোট দুটি পরীক্ষাগার রয়েছে
  • রসায়নবিজ্ঞানের জন্য একটি পরীক্ষাগার রয়েছে।

ইনস্টিটিউট ও সেন্টারসমূহ

[সম্পাদনা]

বর্তমানে ২টি ইনস্টিটিউট এবং ৩টি সেন্টার রয়েছে। এগুলো হল -

  • ইন্সটিটিউট অফ ইনফরমেশন এণ্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি (IICT)
  • ইন্সটিটিউট অফ এনার্জি টেকনোলজি (IET)
  • ব্যুরো অফ রিসার্চ, টেস্টিং এন্ড কন্সাল্টেন্সি (BRTC)
  • আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং এণ্ড রিসার্চ সেন্টার (EERC)
  • ল্যাঙ্গুয়েজ সেন্টার (LC)

ইন্সটিটিউট অফ ইনফরমেশন এণ্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি

[সম্পাদনা]
  • ইনফরমেশন এণ্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিষয়ে বিভিন্ন কোর্স পরিচালনা।
  • ইনফরমেশন এণ্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিষয়ে গবাষনা ও বাস্তব প্রয়োগ ।
  • ইনফরমেশন এণ্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজি বিষয়ে স্বল্পমেয়াদী কোর্স পরিচালনা।
  • চুয়েট কর্মচারীদেরকে প্রশিক্ষন প্রদান।
  • বিভিন্ন সেমিনার,কনফারেন্সে কারিগরি সহায়তা প্রদান।
  • বই, জার্নাল ইত্যাদি প্রকাশে বিদেশী প্রতিষ্ঠানের সাথে যোগাযোগ করা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ে ও সারা দেশে ইনফরমেশন এণ্ড কমিউনিকেশন টেকনোলজির উন্নয়নে কাজ করা।
  • বিশ্ববিদ্যালয় ও দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের জন্য সফটওয়্যার তৈরি করা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের অভ্যন্তরীণ ও অন্যান্য বিশ্ববিদ্যলয়ের সাথে কম্পিউটার নেটওয়ার্কের রক্ষনাবেক্ষন করা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ওয়েবসাইটের রক্ষনাবেক্ষন ও ভর্তি পরীক্ষায় সহায়তা।
  • CISCO ট্রেইনিং পরিচালনা।

ইন্সটিটিউট অফ এনার্জি টেকনোলজি

[সম্পাদনা]
  • শক্তির উৎস ও পরিবেশের সম্পর্ক বিষয়ে উন্নত গবেষণা পরিচালনা করা।
  • পরিবেশের ভারসাম্য ও পরিবেশকে পরিচ্ছন্ন রেখে দেশে অধিক শক্তির উৎপাদন বিষয়ে উন্নত গবেষণা
  • পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও অধিক শক্তি উৎপাদনে প্রকৌশল জ্ঞানকে কাজে লাগানো
  • পরিবেশের দূষণ ও এর ঝুঁকি সম্পর্কে গবেষণা পরিচালনা।
  • নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস অনুসন্ধান ও সে সম্পর্কিত গবেষণা।
  • স্নাতকোত্তর শ্রেনীর গবেষণা কার্যে সহায়তা করা।
  • স্নাতক শ্রেনীতে পরিবেশের দূষণ, নবায়নযোগ্য শক্তির উৎস ও পরিবেশ সম্পর্কিত কোর্স পরিচালনা করা।

ব্যুরো অফ রিসার্চ, টেস্টিং এন্ড কন্সাল্টেন্সি

[সম্পাদনা]
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রকৌশল সংক্রান্ত কাজে সহায়তা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের সাথে বিভিন্ন শিল্পকারখানার যোগাযোগ রক্ষা করা।
  • সরকারের প্রকৌশল সংক্রান্ত বিভিন্ন প্রকল্প ও গবেষণায় সহায়তা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বার্থে বিভিন্ন লাভজনক গবেষণা পরিচালনা করা।
  • শিক্ষার্থীদের ব্যবহারিক কোর্সের বিভিন্ন ধরনের সহায়তা প্রদান।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারের বিভিন্ন যন্ত্রপাতির রক্ষনাবেক্ষন।

আর্থকোয়েক ইঞ্জিনিয়ারিং এণ্ড রিসার্চ সেন্টার

[সম্পাদনা]
  • সরকারি বিভিন্ন উন্নয়ন প্রকল্পে প্রকৌশল সংক্রান্ত সহায়তা প্রদান।
  • দেশের বিভিন্নস্থানে ঘটা ভূমিকম্প ও তৎসংশ্লিষ্ট বিভিন্ন ক্ষয়ক্ষতির কারণ অনুসন্ধান।
  • ভূমিকম্প ক্ষয়ক্ষতি হ্রাস কৌশল সম্পর্কে সাধারণ নাগরিকদের প্রশিক্ষন প্রদান
  • ভূমিকম্প প্রতিরোধী বাড়ি, ব্রীজ, ফ্লাইওভার সম্পর্কিত গবেষণা পরিচালনা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ে ভূমিকম্প বিষয়ক কোর্স পরিচালনা।
  • ভূমিকম্প প্রতিরোধে পরিকল্পিত নগরায়ন এর ভূমিকা সম্পর্কে সাধারণ নাগরিকদের সচেতনতা বৃদ্ধি করা।

ভাষা কেন্দ্র

[সম্পাদনা]
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্রদের জন্য প্রকৌশলী কর্মক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় ইংরেজি কোর্স পরিচালনা।
  • ছাত্রদের ইংরেজি ভাষা বলতে, লিখতে ও বুঝতে পারার দক্ষতা বৃদ্ধির জন্য বাস্তব প্রয়োগধর্মী ব্যবহারিক ক্লাস পরিচালনা।
  • প্রয়োজনীয় জাপানী ও জার্মান ভাষা শিক্ষাদান কোর্স পরিচালনা।
  • বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসীয়াল কাজের জন্য রচিত পত্র, নোটিশ ইত্যাদিতে ভাষাগত বিভিন্ন সমস্যার সমাধান করা।

আবাসিক হলসমূহ

[সম্পাদনা]
শেখ রাসেল হল।
হলের নাম প্রভোস্ট আসনসংখ্যা
শহীদ মোঃ শাহ হল (সাউথ হল) ড. মুহাম্মদ আবদুল ওয়াজেদ ৪১৫
ডঃ কুদরত-ই-খুদা হল ড. শামসুল আরেফিন ৪৩৩
শহীদ তারেক হূদা হল (নর্থ হল) ড. আবদুর রশীদ ৩৭৬
সুফিয়া কামাল হল (মহিলা হল) ড. রণজিৎ কুমার সূত্রধর ২০০
বঙ্গবন্ধু হল ড. দেলোয়ার হোসেন ৫৭২
শেখ রাসেল হল ড. কামরুল ইসলাম ৪০০

বর্তমানে ছাত্রীদের জন্য একটি হলের নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে যা সুফিয়া কামাল হলের পাশেই অবস্থিত।

ছাত্র সংগঠনসমূহ

[সম্পাদনা]

অন্যান্য সংগঠনসমূহ

[সম্পাদনা]
  1. চুয়েট কম্পিউটার ক্লাব
  2. রোবো-মেকাট্রনিক্স এসোসিয়েশন
  3. গ্রীন ফর পীস
  4. জয়ধ্বনি
  5. চুয়েট ফটোগ্রাফিক সোসাইটি
  6. চুয়েট ক্যারিয়ার ক্লাব
  7. চুয়েট ডিবেটিং সোসাইটি
  8. চুয়েট হায়ার স্টাডি সোসাইটি
  9. চুয়েট জার্নালিস্ট অ্যাসোসিয়েশন
  10. চুয়েট স্পোর্টস ক্লাব
  11. জহির রায়হান পাঠাগার, চুয়েট

সমাবর্তন

[সম্পাদনা]

প্রথম সমাবর্তন

[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২০০৮ সালের ৮ই এপ্রিল। তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আচার্য ড. ইয়াজউদ্দিন আহমেদ এতে উপস্থিত ছিলেন। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক প্রধান উপদেষ্টা বিচারপতি মোহাম্মদ হাবিবুর রহমান। শিক্ষা ও বাণিজ্য উপদেষ্টা ড. হোসেন জিল্লুর রহমান একজন বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন। মোট ১৪০৩ জন স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর শিক্ষার্থীকে সনদ প্রদান করা হয়। অনুষ্ঠানে ১৯৯৬-২০০২ সালে পাস করা শিক্ষার্থীদেরকে সনদ প্রদান করা হয়। ৭জন শিক্ষার্থীকে ভাল ফলাফলের জন্য স্বর্ন পদক প্রদান করা হয়।

দ্বিতীয় সমাবর্তন

[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ের দ্বিতীয় সমাবর্তন অনুষ্ঠিত হয় ২৯শে নভেম্বর ২০১২। বাংলাদেশের রাষ্ট্রপতি ও বিশ্ববিদ্যালয়ের আাচার্য মো. জিল্লুর রহমানের মননোনয়নে সমাবর্তনে সভাপতিত্ব করেন শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ। সমাবর্তন বক্তা হিসেবে উপস্থিত ছিলেন প্রকৌশল শিক্ষাবিদ প্রফেসর জামিলুর রেজা চৌধুরী। সমাবর্তন অনুষ্ঠানে স্নাতক পর্যায়ে পূরকৌশল বিভাগের ৫১৫ জন, তড়িৎ ও ইলেকট্রনিক কৌশল বিভাগের ৪৬৬ জন, যন্ত্রকৌশল বিভাগের ৪৯৯ জন, কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২২৮ জনকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। স্নাতকোত্তর পর্যায়ে এম.ফিল-এ পাঁচজন এবং আরো পাঁচজনকে এমএসসি ডিগ্রি দেয়া হয়। সর্বমোট ১৭১৮ জনকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়। সমাবর্তনে চুয়েটের চার শিক্ষার্থীকে স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়।[][]

তৃতীয় সমাবর্তন

[সম্পাদনা]

বিশ্ববিদ্যালয়ের (চুয়েট) তৃতীয় সমাবর্তন ১৪ মার্চ ২০১৬ বিশ্ববিদ্যালয়ের কেন্দ্রীয় খেলার মাঠে অনুষ্ঠিত হয়। রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ ৩য় সমাবর্তন অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন। এতে সমাবর্তন বক্তা হিসেবে এশিয়া প্যাসিফিক বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক জামিলুর রেজা চৌধুরী এবং বিশেষ অতিথি হিসেবে ছিলেন বাংলাদেশ বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের চেয়ারম্যান অধ্যাপক আবদুল মান্নান। সমাবর্তনে কৃতিত্বপূর্ণ ফলাফলের জন্য উক্ত সমাবর্তনে রাষ্ট্রপতি কর্তৃক চারজনকে স্বর্ণপদক প্রদান করা হয়। স্নাতক, মাস্টার্স, স্নাতকোত্তর ডিপ্লোমা ও পিএইচডি পর্যায়ে সর্বমোট ১৬০৩ জনকে ডিগ্রি প্রদান করা হয়।[]

চিত্রশালা

[সম্পাদনা]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয় আইন, ২০০৩"। সংগ্রহের তারিখ ২ আগস্ট ২০২২ 
  2. স্নাতক বুলেটিন,২০১১
  3. স্নাতক শ্রেনির বুলেটিন, ২০১১।
  4. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২০১৫-১০-০৩ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-১১-২৯ 
  5. http://www.bdnews24.com/bangla/details.php?id=211893&cid=2[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
{{bottomLinkPreText}} {{bottomLinkText}}
চট্টগ্রাম প্রকৌশল ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়
Listen to this article

This browser is not supported by Wikiwand :(
Wikiwand requires a browser with modern capabilities in order to provide you with the best reading experience.
Please download and use one of the following browsers:

This article was just edited, click to reload
This article has been deleted on Wikipedia (Why?)

Back to homepage

Please click Add in the dialog above
Please click Allow in the top-left corner,
then click Install Now in the dialog
Please click Open in the download dialog,
then click Install
Please click the "Downloads" icon in the Safari toolbar, open the first download in the list,
then click Install
{{::$root.activation.text}}

Install Wikiwand

Install on Chrome Install on Firefox
Don't forget to rate us

Tell your friends about Wikiwand!

Gmail Facebook Twitter Link

Enjoying Wikiwand?

Tell your friends and spread the love:
Share on Gmail Share on Facebook Share on Twitter Share on Buffer

Our magic isn't perfect

You can help our automatic cover photo selection by reporting an unsuitable photo.

This photo is visually disturbing This photo is not a good choice

Thank you for helping!


Your input will affect cover photo selection, along with input from other users.

X

Get ready for Wikiwand 2.0 🎉! the new version arrives on September 1st! Don't want to wait?