কোংকা গিরিপথ
| কোংকা গিরিবর্ত্ম | |
|---|---|
| উচ্চতা | ৫,১৭১ মিটার (১৬,৯৬৫ ফুট) |
| অবস্থান |  ভারত /  গণচীন |
| পর্বতশ্রেণী | চাং চেন্মো পর্বতশ্রেণী, হিমালয় |
| স্থানাঙ্ক | ৩৪°২০′০৬″ উত্তর ৭৯°০২′০৭″ পূর্ব / ৩৪.৩৩৫০০° উত্তর ৭৯.০৩৫২৮° পূর্ব |
  কোংকা গিরিবর্ত্ম কোংকা গিরিবর্ত্মের অবস্থান | |
কোংকা গিরিপথ বা কোংকা লা হিমালয়ের চাং চেন্মো পর্বতশ্রেণীতে অবস্থিত একটি গিরিপথ।
অবস্থান
[সম্পাদনা]কোংকা গিরিপথ হিমালয়ের চাং চেন্মো পর্বতশ্রেণীতে ৩৪°২০′০৬″ উত্তর ৭৯°০২′০৭″ পূর্ব / ৩৪.৩৩৫০০° উত্তর ৭৯.০৩৫২৮° পূর্ব স্থানাঙ্কে সমুদ্রপৃষ্ঠ থেকে ৫,১৭১ মি (১৬,৯৬৫ ফু) উচ্চতায় অবস্থিত।
বিতর্কিত অঞ্চল
[সম্পাদনা]কোংকা গিরিপথ প্রকৃত নিয়ন্ত্রণ রেখার ওপরে অবস্থিত। চীন এই গিরিবর্ত্মকে ভারতের সাথে তাদের সীমান্ত বলে দাবী করলেও[১][২] ভারত এই গিরিপথের পূর্বদিকে অবস্থিত লানাক গিরিপথ ভারত-চীন সীমান্ত হিসেবে মনে করে।[৩][৪][৫][৬]
কোংকা গিরিবর্ত্ম ঘটনা
[সম্পাদনা]১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের ২০শে অক্টোবর সেন্ট্রাল রিজার্ভ পোলিস ফোর্সের এক জওয়ান ও এক স্থানীয়কে কোংকা গিরিবর্ত্মে ছাউনি বানাতে পাঠানো হলে একদিন পরেও তাদের কোন খবর পাওয়া যায় না। তাই পরের দিন ২১শে অক্টোবর তাদের খোঁজে করম সিংয়ের নেতৃত্বে কুড়ি জন সেন্ট্রাল রিজার্ভ পোলিস ফোর্সের জওয়ান কোংকা গিরিবর্ত্মের উদ্দেশ্যে রওনা হন। গিরিবর্ত্মের দুই কিলোমিটার পশ্চিমে চাং চেন্মো নদীর তীরে চীনের সৈন্যরা তাদের ওপর আক্রমণ করলে নয়জন ভারতীয় ও একজন চীনা গুলিযুদ্ধে মারা যান। বাকি বারো জন ভারতীয় জওয়ানদের ধরে নিয়ে যাওয়া হয়। এই ঘটনায় ভারত সরকার তীব্র প্রতিবাদ জানালে চীন ১৯৫৯ খ্রিষ্টাব্দের ১৪ই নভেম্বর বন্দীদের মুক্তি দেয় এবং মৃতদেহগুলিকে সমর্পণ করে।[১] [২][৭][৮]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ ক খ Maxwell, Neville (১৯৭০)। India's China War। New York: Pantheon। পৃষ্ঠা 13। ১২ জানুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২৯ আগস্ট ২০১৩।
- ↑ ক খ Burkitt, Laurie; Scobell, Andrew; Wortzel, Larry M., সম্পাদকগণ (২০০৩)। The Lessons of History: The Chinese People's Liberation Army at 75 (পিডিএফ)। Strategic Studies Institute, U.S. Army War College। পৃষ্ঠা 331। আইএসবিএন 9781428916517। ৫ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২১ সেপ্টেম্বর ২০১৩।
- ↑ Wellby, M.S. (১৮৯৮)। Through Unknown Tibet। Lippincott। পৃষ্ঠা 78।
- ↑ Carey, A. D. (১৮৮৭)। "A Journey Round Chinese Turkistan and along the Northern Frontier of Tibet"। Proceedings of the Royal Geographical Society and Monthly Record of Geography। 9 (12): 731–752। আইএসএসএন 0266-626X। জেস্টোর 1801130। ডিওআই:10.2307/1801130।
- ↑ Bower, Sir Hamilton (১৮৯৪)। Diary of a Journey Across Tibet (ইংরেজি ভাষায়)। Rivington, Percival and Company।
- ↑ Rawling, Cecil Godfrey (১৯০৫)। The Great Plateau: Being an Account of Exploration in Central Tibet, 1903, and of the Gartok Expedition, 1904-1905 (ইংরেজি ভাষায়)। E. Arnold। পৃষ্ঠা ৩৮।
- ↑ Mullik (১৯৭১)। The Chinese Betrayal। New Delhi। আইএসবিএন 978-0856550027।
- ↑ Vivek Ahuja। "Unforgiveable Mistakes, The Kongka-La Incident, 21st October 1959" (পিডিএফ)। ২০১১-০৯-৩০ তারিখে মূল (পিডিএফ) থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১১-১১-০২।
ভারতের গিরিবর্ত্ম | |||||||
|---|---|---|---|---|---|---|---|
| রেল |
| ||||||
| সড়ক |
| ||||||
Text is available under the CC BY-SA 4.0 license; additional terms may apply.
Images, videos and audio are available under their respective licenses.
