For faster navigation, this Iframe is preloading the Wikiwand page for আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল).

আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল)

জেনারেল আব্দুল হামিদ খান
জেনারেল আব্দুল হামিদ খান
আনুগত্য যুক্তরাজ্য
পাকিস্তান পাকিস্তান
সেবা/শাখাব্রিটিশ ভারত ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনী
 পাকিস্তান সেনাবাহিনী
কার্যকাল১৯৩৯-১৯৭১
পদমর্যাদা জেনারেল
সার্ভিস নম্বরপিএ-৯৫
ইউনিটবেলুচ রেজিমেন্ট
নেতৃত্বসমূহবেলুচ রেজিমেন্টের ১০ম ব্যাটেলিয়ন
বেলুচ রেজিমেন্টের ৩য় ব্যাটেলিয়ন
১১ পদাতিক ডিভিশন, লাহোর
১ কোর, খরিয়ান
পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ (সিওএস)
যুদ্ধ/সংগ্রামদ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ
১৯৬৫ সালের ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ, ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধ
পুরস্কারহিলাল-ই-কায়েদ-এ-আজম
সিতারা-ই-পাকিস্তান
সিতারা-ই-কায়েদ-এ-আজম

আব্দুল হামিদ খান পাকিস্তান সেনাবাহিনীর একজন জেনারেল ছিলেন এবং তিনি ১৯৭১ সালের বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধ ও পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ সময়কালের পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ (সিওএস) হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।[২]

প্রাথমিক সেনা জীবন

[সম্পাদনা]

হামিদের জন্ম ১৯১৭ সালের ২৯ এপ্রিল।[১] তিনি ইন্ডিয়ান মিলিটারি একাডেমি, দেহরাদুন-এ অধ্যয়ন করে ১৯৩৯ সালের ১৫ জুলাই ব্রিটিশ ভারতীয় সেনাবাহিনীর সমারসেট লাইট ইনফ্যান্ট্রি রেজিমেন্টে অস্থায়ীভাবে কমিশনপ্রাপ্ত হন, ১১ আগস্ট ১৯৩৯ তারিখ থেকে তার কাজকর্ম শুরু হয়, তাকে স্থায়ী কমিশন দেওয়া হয়েছিলো ১৭ দিন পর অর্থাৎ ২৮ তারিখে।[৩] ১৯৪০ সালের ২৮ নভেম্বর তিনি লেফটেন্যান্ট এবং পরের মাসের ২৩ তারিখে তিনি অস্থায়ী ক্যাপ্টেন পদবিতে পদোন্নতি পান।[১] তাকে ১০ম বেলুচ রেজিমেন্টে (বর্তমানে বৃহৎ বেলুচ রেজিমেন্ট) বদলি করা হয় ১৯৪২ সালের অক্টোবরে, তিনি ওটির ৩য় ব্যাটেলিয়নে নিয়োগ পেয়েছিলেন।[৪]

১৯৪৪ সালের ফেব্রুয়ারি মাসের ৩ তারিখ তাকে স্থায়ী ক্যাপ্টেন এবং অস্থায়ী মেজর পদে উঠানো হয়। ১৯৪৫ সালের ১৫ আগস্ট থেকে ১৮ অক্টোবর পর্যন্ত তিনি ভারপ্রাপ্ত লেফটেন্যান্ট কর্নেল ছিলেন। তিনি এরই মধ্যে স্টাফ কলেজ কোর্স সম্পন্ন করে ফেলেছিলেন।[১]

১৯৪৭ সালের ১৪ আগস্ট পাকিস্তানের স্বাধীনতা দিবসে হামিদ পাকিস্তান সেনাবাহিনীর কর্মকর্তা হিসেবে পরিচিতি পেয়ে যান। তিনি স্থায়ী লেফটেন্যান্ট কর্নেল হিসেবে বেলুচ রেজিমেন্টের ষষ্ঠ ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক হিসেবে নিয়োগ পান এবং ১৯৪৮ এর এপ্রিল থেকে নভেম্বর পর্যন্ত এ পদে বহাল থাকেন। তারপর তাকে বেলুচ রেজিমেন্টের ৩য় ব্যাটেলিয়নের অধিনায়ক হিসেবে বদলি করা হয় যেটাতে তিনি ১৯৪৮ এর নভেম্বর মাস থেকে ১৯৪৯ সালের ডিসেম্বর মাস পর্যন্ত ছিলেন।[৫]

১৯৬৫ সালের যুদ্ধে হামিদ

[সম্পাদনা]

১৯৬৫ সালের পাকিস্তান-ভারত যুদ্ধ চলাকালীন হামিদ মেজর জেনারেল পদবিতে ১১ পদাতিক ডিভিশনের অধিনায়ক ছিলেন, যেটি ছিলো কসুর নামক এলাকায়। এই ডিভিশনের সাথে মিলে জেনারেল সরফরাজের নেতৃত্বাধীন ১০ম পদাতিক ডিভিশন যুদ্ধ করছিলো, ডিভিশন দুটো মিলে ভারতকে কড়া জবাব দিয়েছিলো। জেনারেল হামিদ ভারতের পাঞ্জাবে বড় ধরনের সামরিক অভিযান করে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতি চালিয়েছিলেন।[৬][৭]

ইয়াহিয়া সরকারের অধীনে

[সম্পাদনা]

১৯৬৫ সালের যুদ্ধের পরে হামিদ লেফটেন্যান্ট জেনারেল পদে পদোন্নতি পেয়ে ১ কোরের অধিনায়ক নিযুক্ত হন যেটি তখন খরিয়ানতে অবস্থিত ছিলো।[৮] ১৯৬৯ সালের ২৫ মার্চ সারা দেশে জেনারেল ইয়াহিয়া কর্তৃক মার্শাল ল জারি হলে হামিদ পূর্ণ জেনারেল পদে পদোন্নতি পান এবং পাকিস্তান সেনাবাহিনীর চিফ অফ স্টাফ (সিওএস) দায়িত্বে নিয়োজিত হন, এছাড়াও তাকে উপ প্রধান সামরিক আইন প্রশাসক হিসেবে নিয়োগ দেন ইয়াহিয়া।[৯] জেনারেল হামিদ ঐ বছরে পাকিস্তান স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দায়িত্বে কয়েক মাস ছিলেন।

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. The Half Yearly Indian Army List April 1946
  2. Riza, Maj Gen Shaukat. (1990). The Pakistan Army 1966-71. Rawalpindi: Services Book Club 1990.
  3. July 1940 Indian Army List
  4. October 1942 Indian Army List Most Secret edition
  5. Riza, Maj Gen Shaukat. The Pakistan Army 1947-49 Rawalpindi: Services Book Club 1989
  6. Riza, Maj Gen Shaukat. (1984). The Pakistan Army: War 1965. Rawalpindi: Services Book Club 1990.
  7. Ravi Rikhye. "The Battle of Assal Uttar: Pakistan and India 1965" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ৪ মার্চ ২০১৬ তারিখে Pakistan Orbat, February 24, 2002
  8. "Changes in the Army High Command" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২২ নভেম্বর ২০০৮ তারিখে British High Commission", 5 May 1966
  9. Pakistan : Martial Law "Who's Who" ওয়েব্যাক মেশিনে আর্কাইভকৃত ২৩ সেপ্টেম্বর ২০০৮ তারিখে The American Papers - Secret and Confidential India.Pakistan.Bangladesh Documents 1965-1973, March 26, 1969
{{bottomLinkPreText}} {{bottomLinkText}}
আব্দুল হামিদ খান (জেনারেল)
Listen to this article

This browser is not supported by Wikiwand :(
Wikiwand requires a browser with modern capabilities in order to provide you with the best reading experience.
Please download and use one of the following browsers:

This article was just edited, click to reload
This article has been deleted on Wikipedia (Why?)

Back to homepage

Please click Add in the dialog above
Please click Allow in the top-left corner,
then click Install Now in the dialog
Please click Open in the download dialog,
then click Install
Please click the "Downloads" icon in the Safari toolbar, open the first download in the list,
then click Install
{{::$root.activation.text}}

Install Wikiwand

Install on Chrome Install on Firefox
Don't forget to rate us

Tell your friends about Wikiwand!

Gmail Facebook Twitter Link

Enjoying Wikiwand?

Tell your friends and spread the love:
Share on Gmail Share on Facebook Share on Twitter Share on Buffer

Our magic isn't perfect

You can help our automatic cover photo selection by reporting an unsuitable photo.

This photo is visually disturbing This photo is not a good choice

Thank you for helping!


Your input will affect cover photo selection, along with input from other users.

X

Get ready for Wikiwand 2.0 🎉! the new version arrives on September 1st! Don't want to wait?